সেন্টমার্টিনের ক্ষুধার্ত মানুষগুলোর কথা ভেবে কষ্ট পাওয়া ছাড়া আমার মতো সাংবাদিকের আর কিছু করার থাকল না!
‘ঘরে খাবার বলতে আছে অল্প আলু আর মুসুর ডাল।’
‘ঝড় আঁরারে ফানা গরি দিইয়ি, ধইজ্জে হারাপর পরও এতাল্লাই মাছ ধরিবেল্লাই দরিয়েত যাইরগুর, নইলি ন খাই তাহন পরিবু আঁরাত্তে।’
ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে ১৪ ও ১৫ মে’র স্থগিত এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হলে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
ক্যাম্পের ৩২টি লার্নিং সেন্টার, ১টি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র ও ২৯টি মসজিদ ও মক্তব ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ঘূর্ণিঝড়ে।
ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান।
সেন্টমার্টিনে ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাব বইছে প্রচণ্ড ঝড়ো বাতাস। সেখানকার পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ। ঝড়ের প্রভাবে চারপাশে ঠিকমতো কিছু দেখাও যাচ্ছে না। ঝড়-জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলা করে বেঁচে থাকা সেন্টমার্টিনের...
অভিযোগ আমরাও পেয়েছি। সেটা সঠিক এবং সেটার ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি। হাজার হাজার আশ্রয়কেন্দ্র, লাখ লাখ মানুষ প্র্যাকটিক্যাল অবস্থা...
ক্রেতাদের অভিযোগ, এসব পণ্যের দাম দেড় থেকে ২ গুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন বিক্রেতারা।
‘সব গরু-ছাগল ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তারা তাদের মতো আছে। সেন্টারে গরু-ছাগল রাখার মতো জায়গা নেই।’
পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টায় সারা দেশে ১,২৫৩ মেগাওয়াট লোডশেডিং করতে হয়েছে, যেটা বেড়ে শনিবার ভোর ৫টার দিকে দাঁড়িয়েছে ১,৮২৫ মেগাওয়াটে।
কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়ায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। সেন্টমার্টিনে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির পাশাপাশি বিক্ষিপ্তভাবে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাচ্ছে।
৫ জেলায় ভূমিধসের আশঙ্কা
আজ সন্ধ্যায় কক্সবাজারে শুরু হতে পারে মোখার প্রভাব।
‘কবে এ পরীক্ষা নেওয়া হবে, তা পরবর্তীতে জানিয়ে দেওয়া হবে।’
আজ সন্ধ্যায় কক্সবাজারে শুরু হতে পারে মোখার প্রভাব।
কক্সবাজারের বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারী জনগণকে আগামীকাল শনিবার সকাল থেকে নিরাপদ আশ্রয়স্থলে সরিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান।
সেন্টমার্টিন দ্বীপের ৩৬টি ভবন ও স্থাপনাকে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করেছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন।
প্রতিটি লঞ্চই নির্দিষ্ট আসনের চেয়ে অনেক কম সংখ্যক যাত্রী নিয়ে ঘাট ছাড়ছে।