গাজায় যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হওয়ায় হাজারো ফিলিস্তিনির মৃত্যু, অনাহার ও দুর্ভোগের সঙ্গে ইসরায়েলি জিম্মিদের মৃত্যুও ডেকে এনেছে। এতে বিচার এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন নেতানিয়াহু।
কাতারের মধ্যস্থতায় গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা চলছে। পরোক্ষ বৈঠকে হামাস ও ইসরায়েল তাদের শর্তগুলো উপস্থাপনের পর দরকষাকষি অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু থেমে নেই ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ।
যুদ্ধক্ষেত্রের ভয়াল সব চিত্র দেখে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন ড্যানিয়েল।
তবে হামাস সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীর এক ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা জানান, এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে, যেমন- মানবিক সহায়তা, মিসরের রাফাহ সীমান্তপথে চলাচল এবং ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের সময়সূচি নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে।
একবার নারী, শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তিদের একটি দল ত্রাণকেন্দ্র থেকে ফিরে যাওয়ার সময় শুধু ধীরে চলার কারণে একজন প্রহরী ওয়াচটাওয়ার থেকে তাদের ওপর মেশিনগান দিয়ে গুলি চালায়।
কাতার এবং মিশরের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতির চুক্তি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
এ বিষয়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাৎক্ষণিক ভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
অবরুদ্ধ গাজায় যখন দুর্ভিক্ষের কালো ছায়া, তখন প্রতিদিনই ত্রাণকেন্দ্রগুলোতে হত্যাযজ্ঞ চলছে। ইসরায়েলের হারেৎজ পত্রিকাকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইসরায়েলি সেনা বলেছেন, ত্রাণকেন্দ্রগুলো এখন 'কিলিং...
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে প্রতিনিয়ত প্রাণ হারাচ্ছেন ফিলিস্তিনিরা। গত ২৭ মে থেকে এ পর্যন্ত ত্রাণ বিতরণকেন্দ্রগুলোয় খাবারের জন্য অপেক্ষারত অন্তত ৫৮৩ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এই মৃত্যু...
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী এই হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তাদের দাবি, ইসরায়েলি বিমান বাহিনী একটি ‘জঙ্গি সেল’ লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে। তাদের দাবি, নিহতরা ফিলিস্তিনি সশস্ত্র সংগঠন ইসলামিক জিহাদের...
টানা দ্বিতীয় বছরের মতো ইসরায়েল অধিকৃত পশ্চিম তীরের বেথলেহেমে বড়দিনে উৎসবমুখর পরিবেশ দেখা যায়নি বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল ক্যাটজ এ কথা স্বীকার করেন। ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের নেতাদেরও একইভাবে ‘নির্মূল’ করার হুমকি দিয়েছেন তিনি।
শনিবার দিনের শেষে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর কেন্দ্রীয় কমান্ড (সেন্টকম) ফ্লোরিডায় অবস্থিত সদর দপ্তর থেকে জানিয়েছে, ‘প্রাথমিক তদন্তে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে, একজন পাইলট সামান্য আঘাত পেয়েছেন।’
গাজায় নিহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।
এই প্রদর্শনীর নাম দেওয়া হয়েছে ‘গাজা-ফিলিস্তিন: মানবতার সংকট, ন্যায়বিচারের জন্য আর্তনাদ।’
গাজায় যেতে অস্বীকৃতি জানানো সেনার বর্ণনায় উঠে এসেছে গাজায় ১৪ মাস ধরে চলা ইসরায়েলি গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের ভয়াবহতা।
গত সপ্তাহে কায়রোয় হামাস ও ফাতাহর কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনায় চুক্তির বিষয়গুলো সম্পর্কে উভয় পক্ষ একমত হয়েছে।
‘এই কঠিন সিদ্ধান্ত এমন সময়ে নেওয়া হলো, যখন গাজায় খাদ্যাভাব তীব্র রূপ ধারণ করছে। মানবিক সহায়তা সরবরাহ কখনই এত বিপজ্জনক ও দুর্বিষহ হওয়া উচিত না।’
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, সীমান্ত অঞ্চলে তারা গুলি চালিয়েছে এবং রকেট ছুড়েছে, কারণ সেখানে সন্দেহভাজনদের দেখা গেছিল।