গাজায় নিহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।
এই প্রদর্শনীর নাম দেওয়া হয়েছে ‘গাজা-ফিলিস্তিন: মানবতার সংকট, ন্যায়বিচারের জন্য আর্তনাদ।’
গাজায় যেতে অস্বীকৃতি জানানো সেনার বর্ণনায় উঠে এসেছে গাজায় ১৪ মাস ধরে চলা ইসরায়েলি গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের ভয়াবহতা।
গত সপ্তাহে কায়রোয় হামাস ও ফাতাহর কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনায় চুক্তির বিষয়গুলো সম্পর্কে উভয় পক্ষ একমত হয়েছে।
‘এই কঠিন সিদ্ধান্ত এমন সময়ে নেওয়া হলো, যখন গাজায় খাদ্যাভাব তীব্র রূপ ধারণ করছে। মানবিক সহায়তা সরবরাহ কখনই এত বিপজ্জনক ও দুর্বিষহ হওয়া উচিত না।’
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, সীমান্ত অঞ্চলে তারা গুলি চালিয়েছে এবং রকেট ছুড়েছে, কারণ সেখানে সন্দেহভাজনদের দেখা গেছিল।
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান
ইয়েমেনের আল মাসিরাহ টিভির বরাত দিয়ে এএফপি জানায়, রাজধানী সানার দক্ষিণে অবস্থিত আল সাবিন জেলা লক্ষ্য করে তিন দফা মার্কিন ও ব্রিটিশ বিমান হামলা হয়েছে।
পশ্চিমা বার্তা সংস্থা ও সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়, মধ্যস্থতাকারীর দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার পাশাপাশি দোহায় হামাসের রাজনৈতিক কার্যালয় বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে কাতার। বিবৃতিতে এই দাবিকে নাকচ করেছে...
গাজায় ১০টি শিশু অনাহারে মারা যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিতের পর জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিনিধি ফাখরি এই বক্তব্য দেন।
গাজায় সাহায্যের অপেক্ষায় থাকা ১০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি মারা যাওয়ায় ইসরায়েলকে দোষারোপ করেছেন তিনি।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, ‘(গাজায়) শহীদের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে।’ বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়, এই তালিকায় গত ২৪ ঘণ্টায় নিহত অন্তত ৭৯ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
গাজার দুই বছরের কমবয়সী প্রতি ছয় শিশুর একজন অপুষ্টিতে ভুগছে এবং মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। সার্বিকভাবে, গাজার ২৩ লাখ ফিলিস্তিনিদের সবাই প্রয়োজনের তুলনায় ‘খুবই সামান্য’ খাবার খেয়ে বেঁচে আছেন, যা তারা...
হিজবুল্লাহ জানিয়েছে, তারা ‘মেরন বিমান নিয়ন্ত্রণ ঘাঁটি’ ধ্বংস করার জন্য রকেট হামলা চালিয়েছে। এই হামলা পরিচালনায় একাধিক রকেট লঞ্চার ব্যবহার করা হয়েছে।
এনবিসির অনুষ্ঠানে হাজির হওয়ার পর জো বাইডেন অনুষ্ঠানের সঞ্চালক সেথ মেয়ার্সের সঙ্গে নিউ ইয়র্কের একটি আইসক্রিমের দোকানে যান। সেখানে আইসক্রিম খেতে খেতে তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন।
বিভিন্ন দেশের সরকার ও ত্রাণসংস্থাগুলো আশঙ্কা প্রকাশ করেছে, এ ধরনের অভিযানে অসংখ্য বেসামরিক মানুষের প্রাণহানি হতে পারে।
তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানানো হয়েছে
মানবাধিকার, শিশু অধিকার, নারীর অধিকার এবং সব ধরনের আন্তর্জাতিক আইন—যেগুলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মৃত্যু ও ধ্বংসযজ্ঞের পর ধীরে ধীরে গত কয়েক দশক ধরে তৈরি করা হয়েছে, তার সবই আজ প্রশ্নবিদ্ধ এবং ইসরায়েলের...
বেইজিং বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের এই উদ্যোগ ‘ভুল বার্তা দিয়েছে’ এবং এটি কার্যত ‘হত্যাকাণ্ড চালিয়ে যাওয়ার সবুজ সংকেত’ দেওয়ার মতো।