কাতার এবং মিশরের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতির চুক্তি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
এ বিষয়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাৎক্ষণিক ভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
অবরুদ্ধ গাজায় যখন দুর্ভিক্ষের কালো ছায়া, তখন প্রতিদিনই ত্রাণকেন্দ্রগুলোতে হত্যাযজ্ঞ চলছে। ইসরায়েলের হারেৎজ পত্রিকাকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইসরায়েলি সেনা বলেছেন, ত্রাণকেন্দ্রগুলো এখন 'কিলিং...
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে প্রতিনিয়ত প্রাণ হারাচ্ছেন ফিলিস্তিনিরা। গত ২৭ মে থেকে এ পর্যন্ত ত্রাণ বিতরণকেন্দ্রগুলোয় খাবারের জন্য অপেক্ষারত অন্তত ৫৮৩ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এই মৃত্যু...
ইসরায়েলি সেনারা নিয়মিত ত্রাণ কেন্দ্রের কাছে ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি চালিয়ে আসছে। এখন পর্যন্তে সেখানে ৫৮০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা করা হয়েছে এবং চার হাজারেরও বেশি আহত হয়েছেন।
প্রায় ২১ মাস ধরে চলা ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত হয়েছে ১৬ হাজারের বেশি শিশু।
‘বেসামরিক নাগরিকদের নির্মূলে “অনাহারে” রাখাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল।’
গতকাল নিজের সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লেখেন, ‘নেতানিয়াহু হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি করার প্রক্রিয়ায় আছেন, যার মধ্যে জিম্মিদের মুক্তির বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।’
ফিলিস্তিনি ফার্মাসিস্ট ওমর হামাদ এ ঘটনাকে ‘গণহত্যার সবচেয়ে নিকৃষ্ট রূপ’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
'ইরানে হামলা চালিয়ে তারা যুক্তরাষ্ট্র-ইরান আলোচনা ও ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আন্তর্জাতিক উদ্যোগকে বাধাগ্রস্ত করছে ইসরায়েল।'
ম্যাডলিন জাহাজ ও এতে থাকা ত্রাণ সামগ্রীর কী হয়েছে, তা এখনো জানা যায়নি।
জাহাজটিকে ইসরায়েলের আশদাদ বন্দরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইসরায়েলের এক সামরিক কর্মকর্তা জানান, সম্ভবত অপহরণের এক মাসের মাথায় নাত্তাপং প্রাণ হারিয়েছিলেন।
সাবেক ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী অ্যাভিগডর লিবারম্যানের মতে, অতীতে ফিলিস্তিনি মুক্তি সংস্থাকে (পিএলও) মোকাবিলা করতে এভাবেই হামাসকে অর্থায়ন করেছিল ইসরায়েল।
সাবেক ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী অ্যাভিগডর লিবারম্যানের মতে, অতীতে ফিলিস্তিনি মুক্তি সংস্থাকে (পিএলও) মোকাবিলা করতে এভাবেই হামাসকে অর্থায়ন করেছিল ইসরায়েল।
নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১৪ সদস্য রাষ্ট্র যুদ্ধবিরতির পক্ষে ভোট দেয়। তবে যুক্তরাষ্ট্র সংস্থাটির স্থায়ী সদস্য হওয়াতে তাদের একটি বিপক্ষ ভোটেই প্রস্তাব বাতিল হয়ে যায়।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী হুঁশিয়ারি দিয়েছে, ত্রাণকেন্দ্রে যাওয়ার জন্য যেসব রাস্তা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে সেগুলোকে এখন ‘যুদ্ধকবলিত এলাকা’ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
গাজার বেসামরিক সুরক্ষা দপ্তরের মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাফার আল-আলম এলাকায় মার্কিন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ত্রাণ সংগ্রহের অপেক্ষায় থাকা বেসামরিক মানুষদের লক্ষ্য করে অমানবিক হামলা...
গুতেরেস বলেন, ‘গতকাল গাজায় ত্রাণ সংগ্রহ করতে আসা ফিলিস্তিনিদের হতাহতের খবর শুনে আমি স্তম্ভিত হয়েছি।'