বাংলাদেশ স্থানীয়ভাবে চালের চাহিদার সিংহভাগ পূরণ করতে পারলেও, গমের চাহিদা মেটাতে মূলত বৈশ্বিক বাজারের ওপর নির্ভর করতে হয়।
আজ বুধবার জিটুজি পদ্ধতিতে এই গম আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে গমের আমদানি ৩ দশমিক ৪ শতাংশ কমে ৩৮ দশমিক ৭৫ লাখ টন হয়েছে। আগের বছর এটি ছিল ৪০ দশমিক ১২ লাখ টন।
গমের আটার দাম যখন নতুন রেকর্ড করছে তখন জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) বাংলাদেশে গমের দামের বিষয়ে আবারও উচ্চমূল্য সতর্কতা দিয়েছে।
গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে তৃতীয়বারের মতো ইউক্রেন থেকে গমবাহী কার্গো জাহাজ এসেছে বাংলাদেশে।
আমদানি হ্রাস ও আন্তর্জাতিক বাজারে দামবৃদ্ধির কারণে দেশের খুচরা বাজারে আটার দাম আবারও বেড়েছে।
বাংলাদেশে প্রয়োজনীয় পরিমাণ গম রপ্তানির আগ্রহ প্রকাশ করেছে রাশিয়া। প্রাথমিকভাবে ৩ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশে প্রয়োজনীয় পরিমাণ গম রপ্তানির আগ্রহ প্রকাশ করেছে রাশিয়া। প্রাথমিকভাবে ৩ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।