আজ বুধবার জিটুজি পদ্ধতিতে এই গম আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন খাদ্য অধিদপ্তরকে জি টু জি ভিত্তিতে ও আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে চাল ও গম আমদানির নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে গমের আমদানি ৩ দশমিক ৪ শতাংশ কমে ৩৮ দশমিক ৭৫ লাখ টন হয়েছে। আগের বছর এটি ছিল ৪০ দশমিক ১২ লাখ টন।
আজ মঙ্গলবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স রুশ রাষ্ট্রায়ত্ত্ব গণমাধ্যম তাসের এক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, কোনো পক্ষের আপত্তি না থাকলে এ চুক্তির মেয়াদ স্বয়ংক্রিয়ভাবে নবায়ন হতে পারে।
বিশ্ববাজারে কমছে গমের দাম। কিন্তু বাংলাদেশে এর বিপরীত চিত্র। দাম কমার বদলে দেশে গমের দাম বাড়ছে।
গমের আটার দাম যখন নতুন রেকর্ড করছে তখন জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) বাংলাদেশে গমের দামের বিষয়ে আবারও উচ্চমূল্য সতর্কতা দিয়েছে।
বাংলাদেশের বাজারে হঠাৎ কী এমন হলো যে আটা বা গম দিয়ে বানানো খাদ্যগুলোর দাম এত বেড়ে গেল? আটার দাম কতটা বেড়েছে এবং কী কারণে বেড়েছে? বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ কারণে নাকি আন্তর্জাতিক কারণে?
আমদানি হ্রাস ও আন্তর্জাতিক বাজারে দামবৃদ্ধির কারণে দেশের খুচরা বাজারে আটার দাম আবারও বেড়েছে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব আমদানির ওপর পড়ায় দেশীয় বাজারে শস্য জাতীয় পণ্যের সরবরাহ ও মজুত কমে গেছে। এতে বাংলাদেশে আটার দাম রেকর্ড পরিমাণ বেড়েছে।
বাংলাদেশের বাজারে হঠাৎ কী এমন হলো যে আটা বা গম দিয়ে বানানো খাদ্যগুলোর দাম এত বেড়ে গেল? আটার দাম কতটা বেড়েছে এবং কী কারণে বেড়েছে? বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ কারণে নাকি আন্তর্জাতিক কারণে?
আমদানি হ্রাস ও আন্তর্জাতিক বাজারে দামবৃদ্ধির কারণে দেশের খুচরা বাজারে আটার দাম আবারও বেড়েছে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব আমদানির ওপর পড়ায় দেশীয় বাজারে শস্য জাতীয় পণ্যের সরবরাহ ও মজুত কমে গেছে। এতে বাংলাদেশে আটার দাম রেকর্ড পরিমাণ বেড়েছে।
সরকার রাশিয়া, ভারত ও ভিয়েতনাম থেকে মোট ৭ লাখ ৩০ হাজার টন গম ও চাল কিনতে যাচ্ছে।
বাংলাদেশে প্রয়োজনীয় পরিমাণ গম রপ্তানির আগ্রহ প্রকাশ করেছে রাশিয়া। প্রাথমিকভাবে ৩ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
রাশিয়া ইতোমধ্যে বাংলাদেশকে দুই লাখ মেট্রিক টন গম রপ্তানির প্রস্তাব দিয়েছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
গত ১৩ মে গম রপ্তানির ওপর বিধিনিষেধ আরোপের পর থেকে ভারত প্রতিবেশী বাংলাদেশে দেড় লাখ টন গম রপ্তানি করেছে বলে জানিয়েছেন দেশটির খাদ্য সচিব সুধাংশু পান্ডে।
ভারত আজ ইঙ্গিত দিয়েছে যে, গম রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপের ফলে দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশী দেশগুলোর খাদ্য নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে না। এই নিষেধাজ্ঞা সাময়িক বলেও জানানো হয়েছে।
দেশে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে তাত্ক্ষণিকভাবে গম রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে ভারত।