ধানমন্ডির বাসভবনে এই দোয়া ও প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হবে।
ভীতু ও আপসকামী মননের বেশিরভাগ মধ্যবিত্ত বাঙালির মধ্যে এই ‘গরিবের ডাক্তার’ ছিলেন নিঃসঙ্গ-লড়াকু এক সৈনিক।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্মরণে এবং তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং সহযোগী সব প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বেতনসহ অন্যান্য সব লেনদেন হয় ব্যাংকের মাধ্যমে
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন সর্বস্তরের মানুষ।
শ্রদ্ধার ফুল আর চোখের পানিতে তাকে বিদায় জানালেন আপামর জনতা।
‘তিনি সত্যি একজন ভালো মানুষ ছিলেন। দল-মতের ঊর্ধ্বে ছিলেন।’
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কর্মীরা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে ‘বড় ভাই’ ডাকতেন।
জুমার নামাজ শেষে সেখানেই তার জানাজা হবে
তিনি গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণে ছিলেন।
আজ শনিবার গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ ডা. মহিবুল্লাহ খন্দকার টেলিফোনে দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী দীর্ঘদিন ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছেন।
তুরস্কে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য খাদ্য ও ওষুধ সহায়তা পাঠাতে যাচ্ছে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র।
অল্প খরচে ১৮ কেজি ওজনের টিউমার অপসারণ করেছে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল। আজ বৃহস্পতিবার দেওয়া এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র এ তথ্য জানিয়েছে।
জ্বালানি সাশ্রয়ে সপ্তাহে একদিন প্রাইভেটকার বন্ধের পরামর্শ দিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।