সরকারের অর্থ বিভাগের উদ্যোগে ২০২৯ সালের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফাইন্যান্স ফান্ড লিমিটেড।
এই ঋণ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সংস্কার এবং স্বচ্ছতা ও সুশাসন ব্যবস্থা এগিয়ে নিতে ব্যবহার করা যাবে।
এসব প্রস্তাবের মাধ্যমে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে ৫০০ মিলিয়ন ডলার ও এডিবির কাছ থেকে ৬০০ মিলিয়ন ডলার আশা করছে বাংলাদেশ।
সংস্থাটি এর আগে প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস পাঁচ দশমিক সাত শতাংশ বলেছিল।
প্রাথমিকভাবে এই ঝুঁকিগুলো চলমান রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, ভঙ্গুর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও আর্থিক খাতে দুর্বলতা থেকে সৃষ্টি হয়েছে।’
উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় আসার জন্য আরও এক বিলিয়ন ডলার ঋণের বিষয়ে গত ৩ সেপ্টেম্বর থেকে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করছে এডিবি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এডিবি ও বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে পৃথক দুটি বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত হয়।
গত বছর আইএমএফের কাছ থেকে চার দশমিক সাত বিলিয়ন ডলার ঋণ পায় বাংলাদেশ। গভর্নর জানান, অতিরিক্ত তিন বিলিয়ন ডলার পেতে সংস্থাটির সঙ্গে কথা চলছে।
গত এপ্রিলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ছয় দশমিক ছয় শতাংশের পূর্বাভাস দিয়েছিল এডিবি।
বাংলাদেশি নিয়োগদাতারা গত ৫ বছরে প্রতি ১০ জন চাকরিপ্রার্থীর মধ্যে এমন ৯ জনকে নিয়োগ দিয়েছেন, যাদের অন্তত প্রাথমিক পর্যায়ের ডিজিটাল জ্ঞান ও দক্ষতা রয়েছে। সম্প্রতি এক জরিপে এ তথ্য জানা গেছে।
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যেও বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার বাড়ছে। এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) অনুমান করছে ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি বাড়তে পারে ৬ দশমিক ৬ শতাংশ।
বাংলাদেশকে বাজেট সহায়তায় সহজ শর্তে ৫০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক আগামী ৩ বছরে বাংলাদেশকে ৯ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ সরবরাহ করবে। তাদের এই ঋণের পরিমাণ গত ৩ বছরের তুলনায় ৮৪ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি।
আর্থ-সামাজিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের দুর্বল জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করতে বাংলাদেশকে ২৫০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।