সুশাসন, ভালো গ্রাহক বেছে নেওয়া ও যথাযথ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার কারণে এসব প্রতিষ্ঠান খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছে বলে মত দিয়েছেন ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নির্বাহীরা।
প্রতি বছর এসব শাখায় অডিট করা হলেও এসব ‘ভূঁইফোড়’ ঋণ গ্রহীতার বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
জনতার সাধারণ বীমা ভবন চট্টগ্রাম কর্পোরেট শাখা থেকে এস আলম গ্রুপকে আট হাজার ২১৬ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে।
জুন শেষে জনতা ব্যাংক থেকে বেক্সিমকো গ্রুপের নেওয়া মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা, যা ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধনের প্রায় ৯৫০ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এর মধ্যে ঢাকার কোম্পানিগুলোর খেলাপির পরিমাণ ৫৫৮ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলার। চট্টগ্রামের কোম্পানিগুলোর খেলাপি ২৯ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলার।
ব্যাংকগুলোর ঋণ আদায়ের ব্যর্থতার কারণে আর্থিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। পাশাপাশি নতুন ঋণ দেওয়ার সক্ষমতাও কমে গেছে।
সাবেক গভর্নর বলেন, ব্যাংক থেকে অধিক পরিমাণে ঋণ নিলে বিনিয়োগকারীরা ঋণ পাবে না, বিনিয়োগ আরও স্থবির হয়ে যাবে।
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, বাজেটে তিনটি চ্যালেঞ্জ আছে- মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, রিজার্ভ বৃদ্ধি, বাজস্ব আয় বাড়ানো।
ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপিদের তথ্য সিআইবি ডাটাবেজে দাখিলের নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
টাকা পাচারকারী ও ঋণ খেলাপিদের তালিকা প্রকাশের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)।
টাকা পাচারকারী, ঋণ খেলাপিদের তালিকা প্রকাশ, টাকা উদ্ধার, কাদের অনুমোদনে ব্যাংক ঋণ অনুমোদন পেয়েছে তার শ্বেতপত্র প্রকাশ এবং গণশুনানি ছাড়া গ্যাস-বিদুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ১২ ডিসেম্বর...