গাজায় যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হওয়ায় হাজারো ফিলিস্তিনির মৃত্যু, অনাহার ও দুর্ভোগের সঙ্গে ইসরায়েলি জিম্মিদের মৃত্যুও ডেকে এনেছে। এতে বিচার এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন নেতানিয়াহু।
কাতারের মধ্যস্থতায় গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা চলছে। পরোক্ষ বৈঠকে হামাস ও ইসরায়েল তাদের শর্তগুলো উপস্থাপনের পর দরকষাকষি অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু থেমে নেই ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ।
গাজা-যুদ্ধকে মধ্যপ্রাচ্যে টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠায় ‘মূল বাধা’ হিসেবে উল্লেখ করে এতে আরও বলা হয়, এই সংঘাতের অবসান না হলে আরব বিশ্বের বন্ধুভাবাপন্ন দেশগুলোর সমর্থন হারাবে ইসরায়েল।
মার্কো রুবিও নিষেধাজ্ঞার ঘোষণায় আলবানিজকে ‘যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক যুদ্ধের প্রচারণার’ জন্য অভিযুক্ত করেছেন।
যুদ্ধক্ষেত্রের ভয়াল সব চিত্র দেখে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন ড্যানিয়েল।
বৈরুতের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহরতলীতে হাজারো সমর্থকদের সামনে টেলিভিশনে প্রচারিত ভাষণে হিজবুল্লাহ প্রধান নাঈম বলেন, 'হিজবুল্লাহর যোদ্ধারা অস্ত্র ত্যাগ করবেন না। আগে ইসরায়েলের ‘আগ্রাসন’ বন্ধ হতে হবে।&...
তবে হামাস সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীর এক ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা জানান, এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে, যেমন- মানবিক সহায়তা, মিসরের রাফাহ সীমান্তপথে চলাচল এবং ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের সময়সূচি নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে।
একবার নারী, শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তিদের একটি দল ত্রাণকেন্দ্র থেকে ফিরে যাওয়ার সময় শুধু ধীরে চলার কারণে একজন প্রহরী ওয়াচটাওয়ার থেকে তাদের ওপর মেশিনগান দিয়ে গুলি চালায়।
‘গত ২২ বছর ধরে ল্যাবটি আমার দ্বিতীয় বাড়ি হয়ে উঠেছিল। দেখলাম যে ১৫ মিনিটের মধ্যেই আগুন সেটিকে কীভাবে গ্রাস করছে। ভবনের তিনটি তলা পুরোপুরি ধসে গেছে। কিছুই অবশিষ্ট নেই... কোনো তথ্য নেই, ছবি নেই, নোট...
রয়টার্স বলছে, যুক্তরাষ্ট্র যদি সরাসরি ইসায়েলের বিমান হামলায় যুক্ত হয়, তবে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে ছড়িয়ে থাকা বহু মার্কিন সামরিক ঘাঁটি থেকে ইরানে হামলা চালানো হবে, ফলে এসব ঘাঁটিই ইরানের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র...
বৃহস্পতিবার ইসরায়েলে ১০০টির বেশি ড্রোন ছুড়েছে ইরান।
তেহরান ছাড়াও উত্তর-পশ্চিমের তাবরিজ এবং দক্ষিণাঞ্চলের শিরাজ শহরেও প্রতিবাদ মিছিল হয়।
সোরোকা হাসপাতালে হামলার জন্য ইরানের ওপর দায় চাপালেও নিজেদের একই ধরনের অপরাধের বিষয়ে যেন মুখে কুলুপ এঁটে আছে ইসরায়েল।
ইসরায়েল কখনো তার পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচির কথা স্বীকার করেনি, যদিও বিশেষজ্ঞরা বলছেন- এটি মধ্যপ্রাচ্যের ‘সবচেয়ে জানা গোপন বিষয়’।
ট্রাম্প ও তার উপদেষ্টারা আশা করছেন নিজেদের কঠোর অবস্থান থেকে সরে আসবে তেহরান। যুক্তরাষ্ট্রের বেধে দেওয়া শর্ত মেনে পরমাণু চুক্তিতে সই করতে রাজি হবে আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি নেতৃত্বাধীন প্রশাসন।
ইরান এখনো ব্যবহার করেনি ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের ভাষায় ‘ডুমসডে অস্ত্র’ হিসেবে পরিচিত খোররামশাহর ক্ষেপণাস্ত্র। এটি ইরানের সবচেয়ে শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে বিবেচিত হয়। এর ওয়ারহেড বহনক্ষমতা ১ হাজার...
এক কর্মকর্তা বলেন, এই অভিযান ইরানি শাসনের শক্তি ও অভ্যন্তরীণ সংহতির সক্ষমতাকে ধ্বংস করার জন্য।
ইরান জানিয়েছে, ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের ওই হামলার লক্ষ্য ছিল ইসরায়েলি সামরিক ও গোয়েন্দা বাহিনীর ঘাঁটি, হাসপাতাল নয়।
‘ইরানের পরমাণু অবকাঠামোর বিরুদ্ধে ইসরায়েলের চলমান হামলায় যুক্তরাষ্ট্র যোগ দেবে কিনা?’ এমন প্রশ্নের জবাব ট্রাম্প বলেন, ‘আমি এমন কিছু আদৌ করব কিনা, তা আপনারা জানেন না।’