ব্রিকস জোটের সদস্য দেশগুলো হলো ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা, মিশর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব ও ইন্দোনেশিয়া।
‘গত ২২ বছর ধরে ল্যাবটি আমার দ্বিতীয় বাড়ি হয়ে উঠেছিল। দেখলাম যে ১৫ মিনিটের মধ্যেই আগুন সেটিকে কীভাবে গ্রাস করছে। ভবনের তিনটি তলা পুরোপুরি ধসে গেছে। কিছুই অবশিষ্ট নেই... কোনো তথ্য নেই, ছবি নেই, নোট...
ইরানের বিচার বিভাগ জানিয়েছে, ইসরায়েলের সঙ্গে প্রায় দুই সপ্তাহের যুদ্ধে দেশটির অন্তত ৯৩৫ জন নাগরিক নিহত হয়েছেন।
বিচার বিভাগের মুখপাত্র আসগর জাহাঙ্গীর বলেন, ‘আনুষ্ঠানিক তথ্য অনুযায়ী, এভিন কারাগারের হামলায় ৭১ জন নিহত হয়েছেন।’
নেতানিয়াহুর পক্ষ নিয়ে তার বিরুদ্ধে চলা বিচারিক কার্যক্রমকে ‘উইচ হান্ট’ বলে উল্লেখ করেছিলেন ট্রাম্প।
টেলিভিশন ফুটেজে দেখা গেছে, মানুষ কালো পোশাক পরে ইরানের পতাকা উড়াচ্ছেন এবং নিহত সামরিক কমান্ডারদের ছবি ধরে রেখেছেন।
ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানান, বেশ কয়েকটি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এগুলো এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে এবং প্রায় সার্বক্ষণিকভাবে এগুলোতে পরিবর্তন আসছে।
হাইফা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আমাতজিয়া বারাম এক সাক্ষাৎকারে যুক্তি দেন, ইসরায়েলকে যথেচ্ছা হামলার সুযোগ দেওয়ায় সিরিয়ার নবগঠিত সরকারের উপকার হয়েছে।
ইরানের বিরুদ্ধে ভবিষ্যতে যেকোনো আগ্রাসনের জন্য চরম মূল্য দিতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল “রেড লাইন” অতিক্রম করে ফেলেছে।
গতরাত ও আজ রোববার সকালে ইরানের নতুন হামলায় আহত ৮৬ ইসরায়েলি বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বলে জানিয়েছে ইসরায়েলের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে ইরানকে এখন তিনটি কৌশলগত পদক্ষেপের মধ্যে একটি বেছে নিতে হতে পারে।
‘চলমান পরিস্থিতির বাস্তবতা আমাদের মনে রাখতে হবে, সেটি হলো- আগে আক্রান্ত না হয়েও দুটি পারমাণবিক শক্তিধর দেশ একটি অ-পারমাণবিক রাষ্ট্রের ওপর হামলা করেছে।’
তার লেখা কবিতার মতো তারা হয়ে গেলেন ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে।
গত জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফিরে নিজেকে ‘শান্তির দূত’ হিসেবে উপস্থাপন করা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এমন এক নাটকীয় পদক্ষেপ নিয়েছেন, যা ইরান ও ইসরায়েলের উত্তেজনাপূর্ণ সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রকে...
ইরানের আণবিক শক্তি সংস্থা (এইওআই) তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার নিন্দা জানিয়েছে।
ট্রাম্প বলেন, ‘হয় সেখানে শান্তি আসবে অথবা ইরানের জন্য ট্রাজেডি নেমে আসবে, গত আট দিন ধরে যা দেখেছি, তার চেয়ে অনেক বেশি।’
ট্রাম্প বলেন, তেহরানের পারমাণবিক কর্মসূচির প্রধান ফোরদো এখন আর নেই।
‘দক্ষিণ-পশ্চিম ইরানের খুজেস্তান প্রদেশের আহভাজ শহর ও মহশাহর বন্দরে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।’