এ কারণে আজ সারাদিন দেশজুড়ে বৃষ্টি হতে পারে।
আজ বুধবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
ওয়েবসাইটটি দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ডাউন ছিল
৬ জুলাইয়ের পরে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমতে শুরু করবে।
আগামীকালও সারাদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি হবে এবং পরশু থেকে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, রাতে জোয়ার শুরু হলে জলোচ্ছ্বাসের উচ্চতা বাড়তে পারে।
ঘূর্ণিঝড়টি পরবর্তী ৫-৭ ঘণ্টার মধ্যে উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করতে পারে।
প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৫ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার...
‘চলতি বছর সর্বোচ্চ উষ্ণতম হিসেবে রেকর্ড হতে পারে।’
আবহাওয়াবিদরা বলছেন, চলতি মাসের শেষ পর্যন্ত তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।
ঢাকাসহ ছয়টি বিভাগে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে
আগামীকাল অবশ্য সারাদেশে আবহাওয়া কিছুটা শুষ্ক থাকবে।
সকাল থেকেই গাইবান্ধা ও বগুড়ার অনেক জায়গা আকাশ মেঘাচ্ছন্ন দেখা গেছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর এখনো ম্যানুয়াল সিস্টেমে চলে, যেখানে নেই কোনো সিসমোলজিস্ট বা ভূতত্ত্ববিদ
ঢাকায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৪ মিলিমিটার ও যশোরে সর্বোচ্চ ৭৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।
উপকূলীয় এলাকা এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ অব্যাহত আছে।
ঘূর্ণিঝড়টি সন্ধ্যা ৭টার পর তীব্রগতিতে কক্সবাজার উপকূলে আঘাত হানতে শুরু করে।
আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টায় বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।