আগামীকাল অবশ্য সারাদেশে আবহাওয়া কিছুটা শুষ্ক থাকবে।
সকাল থেকেই গাইবান্ধা ও বগুড়ার অনেক জায়গা আকাশ মেঘাচ্ছন্ন দেখা গেছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর এখনো ম্যানুয়াল সিস্টেমে চলে, যেখানে নেই কোনো সিসমোলজিস্ট বা ভূতত্ত্ববিদ
ঢাকায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৪ মিলিমিটার ও যশোরে সর্বোচ্চ ৭৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।
উপকূলীয় এলাকা এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ অব্যাহত আছে।
ঘূর্ণিঝড়টি সন্ধ্যা ৭টার পর তীব্রগতিতে কক্সবাজার উপকূলে আঘাত হানতে শুরু করে।
আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টায় বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলামোটর, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট, বিজয় সরণি, মিরপুর রোড, শ্যামলীতে সড়ক জলাবদ্ধ হয়ে যাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে যাত্রীদের।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত ৬ ঘণ্টায় ১১৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টায় বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলামোটর, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট, বিজয় সরণি, মিরপুর রোড, শ্যামলীতে সড়ক জলাবদ্ধ হয়ে যাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে যাত্রীদের।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত ৬ ঘণ্টায় ১১৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
আগামী শুক্রবার পর্যন্ত বৃষ্টির পরিমাণ কম থাকবে, এরপর ২০ আগস্ট থেকে আবারও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
ঢাকা, রাজশাহী, পঞ্চগড়, মৌলভীবাজার ও ফেনী জেলার ওপর দিয়ে আগামীকাল সোমবার সকাল পর্যন্ত মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আজ সকালে ঢাকায় ৬ ঘণ্টায় ৪২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত।
ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ৫।
দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
রাজশাহী, দিনাজপুর, নীলফামারী, যশোর ও চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য জানান।