২০১৫ সালের ২২ এপ্রিল বাংলামোটরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় শাহবাগ থানায় দায়ের করা মামলায় আনিসুল, মেনন ও ইনুকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
এ নিয়ে আনিসুল হককে বিভিন্ন মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৪৮ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হলো।
গত ১৮ জুলাই আন্দোলন চলাকালে রমনা এলাকায় গৃহকর্মী লিজা আক্তার নিহতের ঘটনায় করা মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
সারাদেশের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে কর্মচারী নিয়োগে জনপ্রতি ১০ থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ নিতেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
গত ১৯ জুলাই নিউমার্কেট এলাকায় ব্যবসায়ী আবদুল ওয়াদুদ নিহতের ঘটনায় করা মামলায় এ আদেশ দেন আদালত।
কড়া নিরাপত্তায় আজ সকালে তাদের আদালতে হাজির করা হয়
মামলার আসামিদের মধ্যে আরও আছেন সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান, আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খান
১২ সেপ্টেম্বর নিহতের বাবা কামাল উদ্দিন বাদী হয়ে খিলগাঁও থানায় মামুন, আনিসুলসহ অন্যদের আসামি করে হত্যা মামলা করেন
আদালত আজ তাদের ৫ দিন করে রিমান্ডে দেন
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সাইবার নিরাপত্তা আইনের ৪২ ধারার আইনি প্রয়োজন আছে। কারণ পুলিশের কাজ হলো- যদি অপরাধ সংঘটিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেটা বন্ধ করা, অপরাধ সংঘটিত হলে...
আইনমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার ষড়যন্ত্র ও বঙ্গবন্ধুকে বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে চিরতরে মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র এখনও চলছে। এই ষড়যন্ত্র রুখতে হলে আগামী সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে...
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সুপ্রিম কোর্টের রায় মেনে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল হওয়ায় সেখানে ফিরে যাওয়ার সুযোগ নেই।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইন সাইবার অপরাধ বন্ধে অত্যন্ত সহায়ক হবে। পাশাপাশি সাংবাদিকরা যেসব সমস্যা নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় ছিলেন, সেটাও দূর হবে এবং সাংবাদিক হয়রানিও...
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে বৈঠক শেষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক দ্য ডেইলি স্টারকে জানান।
সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যে সংশোধন আনছে, তাতে সাংবাদিকরা খুশি হবেন বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
যারা সংবিধান মানে না তাদের বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
তিনি বলেন, আরপিও সংশোধনের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা খর্ব করা হয়নি।
‘কোনোভাবেই কোনো ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে বিএনপি যদি আবার ক্ষমতায় আসে, বাংলাদেশ আর বাংলাদেশ থাকবে না।’
নির্বাচনকে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশন চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করেছে এবং এসব চ্যালেঞ্জ উত্তরণের জন্য ১১ দফা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।