কারিগরি ত্রুটির কারণে গত শুক্রবার সকালে ১৪৯৬ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক আদানি কেন্দ্রের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।
‘বয়লার ঠাণ্ডা করে মেরামত শুরু করতেই তাদের কমপক্ষে দুই থেকে তিন দিন সময় লেগে যাবে।’
গতকাল বুধবার দিনগত রাত পৌনে ৪টার দিকে এই বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হয়।
আদানির বিদ্যুৎ আমদানির সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের টাকায় ভারতীয় শিল্প-গোষ্ঠীটিকে লাভবান করবে উল্লেখ করে বিষয়টি নিয়ে হতাশা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্ক (বেন)।
‘এক কথায় এই চুক্তিটিতে কেবল আদানিই জিতেছে। এই চুক্তিটি এতটাই বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী যে আমি ভাবছি, কোনো সচেতন মানুষ কেন বাংলাদেশের পক্ষে এই চুক্তিটি সই করবেন।’
চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ আগামী ২৫ বছরের জন্য আদানি পাওয়ারের করের বোঝা বহন করবে, যে বোঝা কোম্পানিটি ভারত সরকারের কাছ থেকে ইতোমধ্যে ছাড় পেয়েছে।
ইতোমধ্যে ভারত থেকে ১ হাজার ১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করলেও দিল্লির কাছ থেকে আরও বিদ্যুৎ নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ।
আগামী ১৬ ডিসেম্বর ভারতের ঝাড়খণ্ডের আদানি পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে বিদ্যুৎ আসা শুরু হচ্ছে। দিনটিতে দুই ইউনিটের ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিটটির কমার্শিয়াল অপারেশনস ডেট (সিওডি)...
ইতোমধ্যে ভারত থেকে ১ হাজার ১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করলেও দিল্লির কাছ থেকে আরও বিদ্যুৎ নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ।
আগামী ১৬ ডিসেম্বর ভারতের ঝাড়খণ্ডের আদানি পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে বিদ্যুৎ আসা শুরু হচ্ছে। দিনটিতে দুই ইউনিটের ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিটটির কমার্শিয়াল অপারেশনস ডেট (সিওডি)...