ইন্দোনেশিয়া সরকারের মতে, অ্যাপল প্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থ হয়েছে।
বিশ্লেষকদের দাবি, ফোনটিতে প্রতিশ্রুত এআই ফিচার এখনো যোগ না হওয়াতে অ্যাপল ব্যবহারকারীরা এই ফোন কিনতে দেরি করছেন।
আয়ারল্যান্ডে অ্যাপল অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর তুলনায় বেশি কর সুবিধা পেয়েছে।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানটি অল্প সময়ের মাঝে ভারতের লাখো গ্রাহকের কাছে তাদের সেবা পৌঁছে দিতে পারবে বলে ভাবছেন বিশ্লেষকরা।
সেপ্টেম্বরে আইফোন ১৬ বাজারে আনার ঘোষণা দিতে পারে অ্যাপল।
প্রথাগতভাবে অ্যাপলের সবচেয়ে সস্তা ফোন হচ্ছে আইফোন এসই। সর্বশেষ ২০২২ সালে বাজারে আনা হয়েছিল এসই মডেলের ফোন।
কোম্পানিটির বাজার মূলধন ৩ দশমিক ৩৩৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।
ফাঁস হওয়া ডিজাইন বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, কিছু ছোটখাটো পরিবর্তন বাদ দিলে আইফোন ১৬’র ডিজাইন অনেকটা আইফোন ১৫’র মতো একই থাকবে।
আইফোনের ক্ষেত্রে চালে শুকিয়ে নেওয়ার এই টোটকা ক্ষতিকর হতে পারে, এমন হুশিয়ারি দিয়েছে অ্যাপল।
পুঁজিবাজারের হিসাবে এখন পর্যন্ত দামি প্রতিষ্ঠান অ্যাপল; দ্বিতীয় অবস্থানে মাইক্রোসফট। অ্যাপলের শেয়ারের দাম ক্রমাগত কমতে থাকায় এটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি প্রতিষ্ঠানের খেতাব হারানোর আশঙ্কায় আছে।
আইফোনটি পরবর্তীতে সম্পূর্ণ অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। স্ক্রিনে সামান্য দাগও পড়েনি। ব্যাটারিও প্রায় ৪৪ শতাংশ অবশিষ্ট ছিল।
ভূমিকম্পের যথাযথ পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব না হলেও, ফোনের সেটিংস থেকে খুব সহজেই এই অ্যালার্ট সিস্টেম চালু করে ভূমিকম্প সম্পর্কে হালনাগাদ তথ্য পাওয়া যেতে পারে।
টিম কুক জানান, অ্যাপলে চাকরি পেতে ডিগ্রি বা কোডিং দক্ষতা থাকা আবশ্যক নয়।
ওজনিয়াকের (৭২) বুধবার বিকেলে ওয়ার্ল্ড বিজনেস ফোরামে বক্তব্য রাখার কথা ছিল। কিন্তু তিনি হঠাত জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
আইফোনের সর্বশেষ সংস্করণ, আইফোন ১৫’র মতো অ্যাপল পেন্সিলেও এবার ইউএসবি-সি পোর্ট যোগ করা হল।
ভারতকে আইফোন উৎপাদনের কেন্দ্রে রূপান্তরিত করতে অ্যাপল দেশটিতে বড় আকারে বিনিয়োগ করে যাচ্ছে। চীনের মতো সক্ষমতা অর্জন করতে ভারতের এখনো অনেক সময় প্রয়োজন হলেও দেশটিতে উৎপাদন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেড়েছে।
অ্যাপলের অফিশিয়াল ওয়ারেন্টি সম্বলিত এই ফোনগুলো কিনতে খরচ হবে ১ লাখ ৫৯ হাজার ৯৯৯ টাকা থেকে শুরু করে ২ লাখ ৩৯ হাজার ৯৯৯ টাকা পর্যন্ত।
বাজারে অ্যাপল ও স্যামসাংয়ের দুটি ফোনই পাওয়া যাচ্ছে কাছাকাছি দামে। তাই ক্রেতা হিসেবে কোন ফোনটি কিনবেন, সে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তার জন্য এই লেখায় থাকছে একটি তুলনামূলক বিশ্লেষণ।
গুগলের ফ্ল্যাগশিপ পিক্সেল স্মার্টফোনের বিক্রি অ্যাপলের আইফোনের ধারেকাছেও নেই। তবে বিশ্লেষকদের মতে, এই ফোনগুলোতে অ্যান্ড্রয়েড প্রযুক্তি ও অপারেটিং সিস্টেমের সর্বোচ্চ উপযোগিতা দেখা যায়।