গত ১৬ এপ্রিল ভোরে খাগড়াছড়ি গিরিফুল এলাকা থেকে তাদের অপহরণ করা হয়ে বলে জানা গেছে।
শিশুটিকে উদ্ধার ও অপহরণের সঙ্গে জড়িত একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) এ ঘটনায় সঙ্গে জড়িত।
রামনারায়নপুর ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সস্পাদক মনির হোসেনের নেতৃত্বে হামলা ও অপহরণ করা হয় বলে অভিযোগ করেন ওই সাংবাদিক।
মঙ্গলবার দুপুরে সেন্টমার্টিন দ্বীপের কাছে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা তাদের আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
অপহরণকারীরা ওই ব্যবসায়ীর ছেলের কাছে এক কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করে।
মঙ্গলবার ভোরে লামা উপজেলার ফাসিয়াখালী সীমান্তবর্তী মুরুং ঝিরিপাড়া এলাকায় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
কে বা কারা অপহরণ করেছে তা এখনো জানা যায়নি।
তাকে মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে আটক করা হয়েছে।
মুনতাহা হত্যাকাণ্ডের পেছনে তার সাবেক গৃহশিক্ষক মার্জিয়া বেগমকে চুরি অপবাদ দেওয়াকে অন্যতম কারণ হিসেবে প্রাথমিক সন্দেহ করছেন মুনতাহার বাবা শামীম আহমেদ ও পুলিশ।
‘আমরা তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি।’
অপহৃতদের মধ্যে একজন পালিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছেন এবং আরও তিনজনকে উদ্ধার করা হয়েছে।
গত ২ সেপ্টেম্বর রাতে পাড়ায় কয়েকটি গাছে পোস্টার সেঁটে দেয় দুর্বৃত্তরা। তাতে বলা হয় ‘৭ দিনের মধ্যে এই বাড়ির মেয়েকে তুলে নিয়ে যাওয়া হবে মেয়েকে মুসলমান করা হবে।’
‘একপক্ষ বিরোধপূর্ণ জমিতে ভবন নির্মাণ করছে। তার প্রতিপক্ষ এসে নির্মাণ কাজে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে ফাঁকা গুলি ছোড়া হয়।’
ঠিকাদারি ব্যবসার আড়ালে তিনি দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ কষ্টিপাথরের মূর্তি ও দুষ্প্রাপ্য ধাতব মুদ্রা চোরাকারবার করে আসছিলেন।
মাইক্রোবাস তল্লাশি করে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র এবং উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো. লুৎফুল হাবীব রুবেলের অসংখ্য লিফলেট, পোস্টার জব্দ করা হয়। রুবেল ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী...
প্রার্থীকে অপহরণের ঘটনায় অভিযুক্ত আরেক প্রার্থী লুৎফুল হাবীব রুবেল প্রতিমন্ত্রী পলকের শ্যালক বলে জানা গেছে।
অপহরণের ঘটনায় জড়িতরা সবাই লুৎফুল হাবীব রুবেলের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পরিচিত।