আগুন লাগার কারণ এখনো জানা যায়নি।
ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
এর আগে, ভোর সাড়ে পাঁচটায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। পরে সকাল নয়টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
অগ্নিকাণ্ডে কারখানার প্রায় আড়াই কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
তবে নিয়ন্ত্রণে এলেও আগুন পুরোপুরি নিভে যায়নি।
যারা দগ্ধ হয়েছেন তারা অধিকাংশই পোশাক কারখানার শ্রমিক। সবাই মিলেমিশে রান্না করার সময় হঠাৎ গ্যাসের কারণে আগুনের ফুলকিতে তারা দগ্ধ হন
দুপুর ৩টার দিকে রহমতপুর বাইপাস মোড়ে আজহার ফিলিং স্টেশন ও ইন্ট্রাকো সিএনজি গ্যাস পাম্পে অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে।
তিন বাংলাদেশি শ্রমিকের শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, রাসায়নিক উপকরণ বিস্ফোরিত হওয়ায় আহতদের অনেকের চামড়া পুড়ে গেছে।
ভবনটির ৯তলা থেকে নামার সময় পড়ে মারা যান তিনি।
রাজধানীর কাকরাইলে এস. এ. পরিবহনের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাতের পরে থেমে থেমে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
সকাল ১০টা ৫৬ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে প্রাথমিকভাবে তা জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস।
স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিও ফুটেজে দেখা যায় বহুতল ভবনের প্রায় পুরো অংশ থেকে কালো ধোঁয়া বের হচ্ছে।
মার্কেটটি আগেই ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছিল।
তিনি বলেন, অবৈধ দোকানগুলো ফুটপাতে ছিল।
আমরা সব থেকে বেশি বেগ পেয়েছি পানির সোর্স নিয়ে। এখানে বিভিন্ন বিল্ডিংয়ে পানির সোর্স রয়েছে কিন্তু পর্যাপ্ত নয়।
জমে থাকা পানি ছোট ছোট বালতিতে করে নিয়ে দোকানদার, ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ও স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন।
আগুনে অন্যান্য অনেক দোকানের মতো সাইদুলের 'মা বস্ত্রালয়'ও পুড়ে গেছে।