ফিফপ্রো বর্ষসেরা একাদশে রিয়ালের ৬ তারকা, মেসির জায়গা হয়নি

fifpro world 11

পেশাদার ফুটবলারদের বৈশ্বিক সংগঠনের (ফিফপ্রো) ২০২৪ সালের বর্ষসেরা একাদশে জায়গা পাননি আর্জেন্টাইন মহাতারকা লিওনেল মেসি। গত দুই দশকের মধ্যে এবারই প্রথম তার ঠাঁই হলো এতে। এই একাদশে সবচেয়ে বেশি ফুটবলার আছেন রিয়াল মাদ্রিদের ৬ জন।

ফিফপ্রো ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একাদশে দেখা যায় ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে গত মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন ম্যানচেস্টার সিটির আছেন চারজন।

পেশাদার ফুটবলারদের বৈশ্বিক সংগঠনের (ফিফপ্রো) ওয়েবসাইটে সোমবার বর্ষসেরা একাদশ ঘোষণা করা হয়। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ চ্যাম্পিয়ন ম্যানচেস্টার সিটির আছেন ৪ জন। বাকি একজন লিভারপুলের ডাচ ডিফেন্ডার ভার্জিল ফন ডাইক।

 ২০০৭ সালে প্রথম এই একাদশে আসার পর টানা ১৭ বার ছিলেন মেসি। ইউরোপের ক্লাব ছেড়ে ক্যারিয়ারের গোধূলি লগ্নে যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে পাড়ি দেওয়া মেসির না থাকা অবশ্য অনুমেয় ছিলো এবার।

এই একাদশ চূড়ান্ত করতেন ফুটবলাররাই। ৭০টি দেশের ২১ হাজারের বেশি ফুটবলার ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেন সেরা একাদশ। এই ভোটাভুটিতে সবচেয়ে বেশি ১১ হাজার ১৭৬ ভোট পান রিয়ালের ইংলিশ তারকা জুড বেলিংহ্যাম।

ফিফপ্রো একাদশের আক্রমণভাগে রিয়ালের দুই ফরোয়ার্ড ভিনিসিউস জুনিয়র ও কিলিয়ান এমবাপের সঙ্গে আছেন সিটির আর্লিং হালান্ড। প্রথমবার এই একাদশে জায়গা পেয়েছেন রিয়ালের দানি কারবাহাল, অ্যান্টনিও রুডিগার ও এডারসেন। ম্যানচেস্টার সিটির ব্যালন ডি'অর জয়ী রদ্রিও এর আগে ছিলেন না এই একাদশে।

পেশাদার ফুটবল থেকে অবসর নেওয়া টনি ক্রুসকেও রাখা হয়েছে গত মৌসুমের পারফরম্যান্স বিবেচনায়।

ফিফপ্রো বর্ষসেরা একাদশ

গোলরক্ষক: এডারসন (ম্যানচেস্টার সিটি, ব্রাজিল)

ডিফেন্ডার: দানি কারভাহাল (রিয়াল মাদ্রিদ, স্পেন), ভার্জিল ফন ডাইক (লিভারপুল, নেদারল্যান্ডস), আন্টোনিও রুডিগার (রিয়াল মাদ্রিদ, জার্মানি)

মিডফিল্ডার: জুড বেলিংহ্যাম (রিয়াল মাদ্রিদ, ইংল্যান্ড), কেভিন ডে ব্রুইনে (ম্যানচেস্টার সিটি, বেলজিয়াম), টনি ক্রুস (রিয়াল মাদ্রিদ, জার্মানি), রদ্রি (ম্যানচেস্টার সিটি, স্পেন)

ফরোয়ার্ড: আর্লিং হালান্ড (ম্যানচেস্টার সিটি, নরওয়ে), কিলিয়ান এমবাপে (রিয়াল মাদ্রিদ, ফ্রান্স), ভিনিসিউস জুনিয়র (রিয়াল মাদ্রিদ, ব্রাজিল)

Comments

The Daily Star  | English
Chinese firms bullish on Bangladesh’s manmade fibre

Chinese firms bullish on Bangladesh’s manmade fibre

Non-cotton garments are particularly lucrative, fetching higher prices than traditional cottonwear for having better flexibility, durability

15h ago