বিশ্বকাপ স্কোয়াড

সাত নম্বর পজিশনের লড়াইয়ে তিন জন

Yasir Ali Chowdhury, Afif Hossain & Mahmudullah

গত কয়েক ম্যাচ ধরেই মেহেদী হাসান মিরাজকে সাত নম্বরে খেলিয়ে আসছে বাংলাদেশ। তবে সচরাচর তা হবে না, সাতে একজন বিশেষজ্ঞ ব্যাটারকেই নামানো হতে পারে। আর সেই তালিকায় বিশ্বকাপ স্কোয়াডে জায়গা পেতে লড়াইয়ে আছেন তিনজন।

ইয়াসির আলি চৌধুরী রাব্বি, আফিফ হোসেন ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এই তিনজন থেকে যেকোনো একজনকে বিশ্বকাপের চূড়ান্ত দলে নেওয়া হবে বলে জানালেন ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল।

ঘরের মাঠে সর্বশেষ ইংল্যান্ড সিরিজের পর জায়গা হারান মাহমুদউল্লাহ। বিশ্রামের আদলে তাকে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ঘরের মাঠে রাখা হয়নি, আফিফও বাদ পড়েন ওই সিরিজেই। এই দুজনে ইংল্যান্ডে হয়ে যাওয়া আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যাওয়ে সিরিজেও রাখেনি বাংলাদেশ দল।

তাদের বদলে যাকে নেওয়া হয়েছে সেই ইয়াসিরকেও ম্যাচ খেলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। সিরিজ শেষ করে তামিম বলছেন, সম্ভাব্য ১৫ জনের স্কোয়াডের বেশিরভাগ জায়গাই চূড়ান্ত হয়ে গেছে। এক-দুটি জায়গা নিয়ে দোলাচল তারা পার করবেন খুব দ্রুতই। সেখানে বিবেচনায় আছে তিন নাম, 'এখনো (বিশ্বকাপের) এক দুটি জায়গা নিয়ে ভাবছি আমরা। আফিফ আছে, ইয়াসির আছে, রিয়াদ ভাই আছেন। যে সবচেয়ে মানানসই হবে, তাকে বিবেচনা করা হবে। অবশ্যই রিয়াদ ভাইয়ের অভিজ্ঞতা বড় ব্যাপার। আফিফের এমন কিছু আছে, যা খুব বেশি বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের মধ্যে নেই। ওর ব্যাটিং আমি উপভোগ করি। ইয়াসিরের ক্ষেত্রেও একই কথা। আমি এখনো কিছু ঠিক করে রাখিনি। এশিয়া কাপ এলে বুঝে নিতে পারবেন, বিশ্বকাপের দল কেমন হবে।'

আইরিশদের বিপক্ষে শেষ ম্যাচে ওপেনিংয়েও দেখা গেছে অদল-বদল। সাকিব আল হাসানের চোটে অভিষেক করানো হয় রনি তালুকদারকে। তাকে ওপেন করিয়ে চারে খেলানো হয় লিটনকে। তামিম জানালেন ব্যাকআপ ওপেনার তৈরি রাখার ভাবনায় এই পথে হেঁটেছেন তারা,  'বেশির ভাগ সময় আমি আর লিটনই ওপেন করি। আজ (গতকাল) রনি ওপেন করেছে। যদিও রান পায়নি। একটা মানুষকে এক ম্যাচ সুযোগ দিয়ে বদলে ফেলাটা কতটা যুক্তিযুক্ত, আমি জানি না। সব আমার হাতেও নেই। এখানে আমার সীমাবদ্ধতা আছে। (বিশ্বকাপ দল নিয়ে ভাবার) জায়গা এটা একটা। আর ৬-৭ নম্বরেও খেলোয়াড় দেখছি আমরা।'

Comments

The Daily Star  | English
Bangladesh 2025-26 budget

Budget to shrink amid fiscal strain

Bangladesh’s interim government is preparing to unveil a rare contractionary budget on June 2, driven by a sharp rise in interest payment that is crowding out fiscal space and forcing spending cuts.

13h ago