স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসকে যথাযথ সম্মান দিতে হবে
মনে রাখতে হবে, অনেকগুলো যুক্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধানসস্বলিত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করা হয়েছিল। সুতরাং এই ব্যবস্থা পুনর্বহাল করতে হলে আরও শক্ত ও জোরালো যুক্তি লাগবে এবং সেই যুক্তিতে...
ঢাকা ও কুয়ালালামপুরে ক্ষমতার বলয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি স্বার্থান্বেষী মহলের চক্রান্তের অংশ হিসেবে ধারাটি চুক্তিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। শুধু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এ ধরনের ধারা অন্তর্ভুক্ত করা...
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য জনসাধারণের ভোটের প্রতি আস্থা তৈরি করা, নির্বাচন প্রক্রিয়াকে অলিগার্কদের প্রভাব থেকে মুক্ত রাখা এবং জনসম্পৃক্ততা বাড়ানো জরুরি।
পূর্বের শাসনামলের সব প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি দিতে হবে। কিন্তু একজন নির্দোষ মানুষও যেন শাস্তি না পায়।
রাষ্ট্র মেরামত ও শিক্ষা সংস্কার হাতে হাত রেখে চলুক।
চা-শ্রমিকের প্রতি সুবিচার নিশ্চিত করতে আরেকটি উদ্বেগের বিষয় শ্রম আইন ও শ্রম বিধিমালায় তাদের প্রতি বৈষম্য।
এই সময়ের বাংলাদেশে সংবিধানের যেসব অনুচ্ছেদ নিয়ে সবচেয়ে বেশি বিতর্ক ও সমালোচনা হয়, তার অন্যতম সংসদ সদস্যদের পদ বাতিলসম্পর্কিত ৭০ অনুচ্ছেদ। এটি এমন এক বিধান যা সংসদ সদস্যদের বাকস্বাধীনতা হরণ করে এবং...
‘ক্ষমতা কাঠামো দ্বারা শিল্প প্রভাবিত না হলেই ভালো।’
সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতার জন্য ভারতকে যেমন বাংলাদেশের প্রয়োজন, তেমনি বাংলাদেশকেও ভারতের প্রয়োজন। সেটা শুধু নদীর পানি বণ্টন কিংবা প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলাই নয়, বরং সব ক্ষেত্রেই।
এই আন্দোলনে আলোকবর্তিকা হাতে যেসব শিক্ষকরা যুক্ত হয়েছিলেন, নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, তাদের প্রতি শ্রদ্ধা।
ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ দ্বিতীয় স্বাধীনতা অর্জন করেছে। কিন্তু এই নতুন বাংলাদেশে কি আদিবাসীদের আত্মপরিচয় ও মানবাধিকার সুপ্রতিষ্ঠিত হবে? কোনো আদিবাসী নেতা কি ক্ষমতা কাঠামোতে...
আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে আমরা কীভাবে এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করব।
উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংস্কার দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ।
খসড়া পুলিশ অধ্যাদেশ ২০০৭ এর যে ধারাগুলো সরকার কাঠামো এবং জনস্বার্থের সঙ্গে সাংঘর্ষিক, সেসব ধারা পরিবর্তন কিংবা পরিমার্জন অথবা উভয়ই সম্পন্ন করে যুগোপযোগী ও যথোপযুক্ত একটি পুলিশ অধ্যাদেশের খসড়া...
এখন যদি কেউ এই সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করেন, তাহলে তাকেও কি টেলিভিশনে না ডাকার ব্যাপারে আগের মতো অলিখিত নির্দেশনা দেওয়া হবে?
মানুষ জানে কীভাবে এই রাজনীতিকে পুঁজি করেই আওয়ামী লীগ সরকার খুনের নকশা তৈরি করে এবং নিজ জনগণকে সেই মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের থেকে এমন বক্তব্য প্রত্যাশিত, যা দিয়ে সমাজে বিভ্রান্তি-বিতর্ক দূর হবে, তৈরি হবে না।