রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের দেওয়া জুনে সড়ক দুর্ঘটনার নিহতের তথ্য নতুন করে এই সমস্যার বিষয়ে হুশিয়ারি দিয়েছে
সরকার যখন নিজের জায়গায় থাকে, তখনই মানুষ তার কাজকে সম্মান করে।
যতদিন এসব শব্দের ব্যবহার বন্ধ না হবে, ততদিন মানুষের মানসিকতার পরিবর্তন সম্ভব নয়।
জনগণকে সচেতন করেই যদি পৃথিবীতে মব বা অপরাধ থামানো যেত, তাহলে আর পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিচার বিভাগের প্রয়োজন হতো না।
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক চুক্তি। দ্বন্দ্বময় এক বিশেষ ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে গণআকাঙ্ক্ষা, প্রতিরোধ বাস্তবতা ও ভবিষ্যতের দিকনির্দেশনাকে ভিত্তি দিতে এ ধরণের সনদ অপরিহার্য।
সময় এসেছে, বাংলাদেশ যেন ঔষধি গাছকে ওষুধশিল্পের মূলধারায় তুলে এনে দেশের অর্থনীতি, স্বাস্থ্য ও পরিবেশকে একসঙ্গে শক্তিশালী করে।
ভারতকে প্রমাণ করতে হবে—তারা কী ধরনের প্রতিবেশী হতে চায়। মানবিক, নৈতিক নাকি অন্য কিছু? এই প্রশ্নের উত্তরই নির্ধারণ করবে দক্ষিণ এশিয়ার ভবিষ্যৎ।
সরকারের পক্ষ থেকে বারবার দাম কমানোর নির্দেশ আসে। কিন্তু কোনো সরকার কখনোই এসব ভ্যাট, ট্যাক্স বা রেভেন্যু শেয়ারে পরিবর্তন আনেনি।
যদি সত্যকে খোঁজার বদলে কাউকে লজ্জায় ফেলার নামই এখন ‘সংবাদ’ হয়, তাহলে আমরা আর খবরের মানুষ নই।
বিচার ও সংস্কারের দোহাই দিয়ে নির্বাচন যেমন দীর্ঘদিন ঝুলিয়ে রাখার সুযোগ নেই, তেমনি শুধুমাত্র একটি দলের পরে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় এনে পুরোনো পদ্ধতির চক্রে দেশকে ঠেলে দেওয়াটাও কোনো কাজের কথা নয়।
নির্বাচন ও এসএসসি—দুটি বড় পরীক্ষা এক মাসে আয়োজন করা যাবে কি না, সেটি বিরাট প্রশ্ন।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কি সত্যিই মানব চিন্তার বিকল্প হতে পারে?
বাংলাদেশের ইতিহাসে এ পর্যন্ত যে ১২টি জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়েছে তার মধ্যে মাত্র একটি হয়েছে জুনে, একটি মে মাসে। বাকি ১০টি নির্বাচন হয়েছে তুলনামূলক শুকনো মৌসুমে।
যে নির্বাচন ত্রুটিপূর্ণ, জালিয়াতিতে ভরপুর, সেই নির্বাচনে প্রতিপক্ষকে বিজয়ী ঘোষণা করলেই নির্বাচনের বৈধতা নিশ্চিত হয়ে যায়—এমন ধারণা নিশ্চয়ই গণতন্ত্রে নেই।
নির্বাচনের সময় ঘোষণায় মাঠ দখল নিয়ে বিএনপি যদি লাগাতার রাজনৈতিক কর্মসূচি দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে সামগ্রিকভাবে অচল করে দিতে চায়, তাহলে সরকারের সমর্থক দেশি-বিদেশি মহলের বিরাগভাজন হয়ে উঠতে পারে বিএনপি।
‘নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের’ কথা বলে এনসিপি যে প্রত্যাশা তৈরি করেছে, সেটা কেবল কথায় নয়, কাজেও প্রমাণ করতে হবে।
আমরা অনেকবার শিক্ষা কমিশন গঠন করেছি, বহুবার পাঠ্যক্রম সংশোধন করেছি, বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করেছি—কিন্তু তারপরও জাতিকে এমন একটি শিক্ষাব্যবস্থা দিতে ব্যর্থ হয়েছি, যা আমাদের ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত...
এত অল্প সময়ের জন্য তাকে মেয়র হতে হবে কেন?