শুরুতেই ইসরায়েলের কার্যক্রমকে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়েছেন, গণহত্যার তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন, নিয়মিত খোঁজ নিয়েছেন গাজার ফিলিস্তিনিদের।
রাষ্ট্রের কাছে তারা উত্তর চায়, সেই উত্তর যত কষ্টেরই হোক না কেন। এসব পরিবারের জন্য শোকের চেয়ে অনিশ্চয়তাই বেশি কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
চার পর্বের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে আরও উঠে এসেছে, কীভাবে হাসপাতালের মর্গ থেকে মরদেহ নিয়ে যেতে পরিবারকে সময় দেওয়া হয়নি এবং এখনও স্বজনদের মরদেহের অপেক্ষায় কী দুঃসহ দিনযাপন করছেন তারা।
চার পর্বের অনুসন্ধানের দ্বিতীয় পর্বে আজ পড়ুন কীভাবে গণহত্যার প্রমাণ ও হাসপাতালের নথি লুকানোর চেষ্টা করেছে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার-
গণঅভ্যুত্থানের সাত মাস হয়ে গেলেও অন্তত ১৯টি পরিবার এখনো তাদের বাবা, ছেলে, ভাই বা স্বামীকে খুঁজে বেড়াচ্ছেন। তাদের মধ্যে ১২ জনই নিখোঁজ হন অভ্যুত্থানের শেষ দুই দিন—৪ ও ৫ আগস্টে।
প্রায় ৭০ বছর পর, আরেক স্নায়ুযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে বিশ্ব।
অন্তত ১১ জনের প্রাণহানি, এক লাখ ৮০ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত, ১০ হাজারেরও বেশি স্থাপনা ধ্বংস এবং প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলার ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা; স্মরণকালের সবচেয়ে বিধ্বংসী দাবানলগুলোর একটিতে পুড়ছে...
উড়োজাহাজটির যাত্রাপথের দিকে তাকালে প্রথমেই যে প্রশ্নটি মাথায় আসে তা হচ্ছে, কেন এতদূরে গিয়ে, কাস্পিয়ানের অপর প্রান্তে বিধ্বস্ত হলো উড়োজাহাজটি?
শুরুতেই ইসরায়েলের কার্যক্রমকে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়েছেন, গণহত্যার তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন, নিয়মিত খোঁজ নিয়েছেন গাজার ফিলিস্তিনিদের।
রাষ্ট্রের কাছে তারা উত্তর চায়, সেই উত্তর যত কষ্টেরই হোক না কেন। এসব পরিবারের জন্য শোকের চেয়ে অনিশ্চয়তাই বেশি কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
চার পর্বের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে আরও উঠে এসেছে, কীভাবে হাসপাতালের মর্গ থেকে মরদেহ নিয়ে যেতে পরিবারকে সময় দেওয়া হয়নি এবং এখনও স্বজনদের মরদেহের অপেক্ষায় কী দুঃসহ দিনযাপন করছেন তারা।
চার পর্বের অনুসন্ধানের দ্বিতীয় পর্বে আজ পড়ুন কীভাবে গণহত্যার প্রমাণ ও হাসপাতালের নথি লুকানোর চেষ্টা করেছে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার-
গণঅভ্যুত্থানের সাত মাস হয়ে গেলেও অন্তত ১৯টি পরিবার এখনো তাদের বাবা, ছেলে, ভাই বা স্বামীকে খুঁজে বেড়াচ্ছেন। তাদের মধ্যে ১২ জনই নিখোঁজ হন অভ্যুত্থানের শেষ দুই দিন—৪ ও ৫ আগস্টে।
প্রায় ৭০ বছর পর, আরেক স্নায়ুযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে বিশ্ব।
অন্তত ১১ জনের প্রাণহানি, এক লাখ ৮০ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত, ১০ হাজারেরও বেশি স্থাপনা ধ্বংস এবং প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলার ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা; স্মরণকালের সবচেয়ে বিধ্বংসী দাবানলগুলোর একটিতে পুড়ছে...
উড়োজাহাজটির যাত্রাপথের দিকে তাকালে প্রথমেই যে প্রশ্নটি মাথায় আসে তা হচ্ছে, কেন এতদূরে গিয়ে, কাস্পিয়ানের অপর প্রান্তে বিধ্বস্ত হলো উড়োজাহাজটি?
আসাদের পতনের সঙ্গে সঙ্গে দেশটিতে ইরান, রাশিয়া ও লেবাননের হিজবুল্লাহর প্রভাব একরকম নিশ্চিহ্ন হয়ে পড়েছে।
বিশ্লেষকদের মতে, যদি রিপাবলিকান নেতা ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিগুলো রাখেন, তাহলে সামনের বছরগুলোতে বৈশ্বিক রাজনীতিতে বড়সড় পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে।