না খেলেও র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে ফিরলেন সাকিব

ছবি: ফিরোজ আহমেদ

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বল হাতে উজ্জ্বল থাকলেও ব্যাট হাতে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা ছিলেন মলিন। এতে ছয়টি রেটিং পয়েন্ট খোয়ালেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক। ফলে টি-টোয়েন্টি সংস্করণের অলরাউন্ডার র‍্যাঙ্কিংয়ে অবনতি হলো তার। তাকে সরিয়ে শীর্ষে ফিরলেন বাংলাদেশের তারকা সাকিব আল হাসান।

বুধবার ক্রিকেটারদের র‍্যাঙ্কিংয়ের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রকাশ করেছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। সেখানে চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম সাতটি ম্যাচের পারফরম্যান্স এসেছে বিবেচনায়।

দুইয়ে নেমে যাওয়া হাসারাঙ্গার রেটিং পয়েন্ট এখন ২২২। অন্যদিকে, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ এখনও কোনো ম্যাচ না খেলায় আগের রেটিং পয়েন্টই আছে সাকিবের। তিনি ২২৩ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান ফিরে পেয়েছেন।

গত সোমবার নিউইয়র্কে 'ডি' গ্রুপের ম্যাচে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে শূন্য রানে সাজঘরে ফেরেন হাসারাঙ্গা। ডানহাতি এই ব্যাটার কেশব মহারাজের ডেলিভারিতে স্টাম্পড হওয়ার আগে মোকাবিলা করেন ২ বল। ৬ উইকেটে হেরে যাওয়া লড়াইয়ে আগে ব্যাট করে স্রেফ ৭৭ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল লঙ্কানরা। টি-টোয়েন্টি এটাই তাদের সর্বনিম্ন দলীয় সংগ্রহের বিব্রতকর রেকর্ড।

ব্যাটিংয়ের জন্য কঠিন উইকেটে পরে লক্ষ্য তাড়া সহজ হয়নি দক্ষিণ আফ্রিকার। জয় নিশ্চিত করতে ১৭তম ওভার পর্যন্ত খেলতে হয় তাদের। লেগ স্পিনার হাসারাঙ্গা বোলিংয়ে দেখান দারুণ পারফরম্যান্স। ২২ রান খরচায় তিনি সাজঘরে পাঠান কুইন্টন ডি কক ও ট্রিস্টান স্টাবসকে।

অলরাউন্ডার র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ পাঁচের বাকি তিনটি স্থানে আছেন যথাক্রমে আফগানিস্তানের মোহাম্মদ নবি (২১২ রেটিং পয়েন্ট), জিম্বাবুয়ের সিকান্দার রাজা (২১০ রেটিং পয়েন্ট) ও অস্ট্রেলিয়ার মার্কাস স্টয়নিস (২০৪ রেটিং পয়েন্ট)। সেরা পঞ্চাশের মধ্যে আছেন বাংলাদেশের আর মাত্র একজন। শেখ মেহেদী হাসান ৭৭ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে অবস্থান করছেন ৪৬ নম্বরে।

ক্রিকেটের ক্ষুদ্রতম সংস্করণের ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন ভারতের সূর্যকুমার যাদব। বোলিং র‍্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর জায়গাতেও কোনো পরিবর্তন আসেনি। ইংল্যান্ডের আদিল রশিদই আছেন চূড়ায়।

Comments

The Daily Star  | English

US retailers lean on suppliers to absorb tariffs

Rather than absorbing the cost or immediately passing it on to consumers, many US apparel retailers and brands have turned to their suppliers in Bangladesh, demanding they share the pain

1h ago