হাতিরপুলে ফেরদৌসের নির্বাচনী প্রচারণায় আ. লীগের দুই গ্রুপের মারামারি, আহত ১৫

রাজধানীর হাতিরপুলে চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদের নির্বাচনী প্রচারণায় আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। আজ শনিবার দুপুর পৌনে ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
ঢাকার হাতিরপুলে চিত্রনায়ক ফেরদৌসের নির্বাচনী প্রচারণায় দুই গ্রুপের মারামারিতে আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যাওয়া একজন। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর হাতিরপুলে চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদের নির্বাচনী প্রচারণায় আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। আজ শনিবার দুপুর পৌনে ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।

মারামারিতে আহত অন্তত ১৫ জন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। তারা হলেন, জনি বাবু (৩০), অনিন্দ্র চৌধুরী (২৩), শিশির (৩৫), রাসেল (৩০), আব্দুল জলিল (৩৮), সোহেল খান (২৮), মাহি (২৫), ইব্রাহিম, আলিফ (৩৫), উজ্জ্বল হোসেনসহ (৩০) আরও কয়েকজন।

ঢাকা মহানগরের ১৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মোশারফ হোসেন রাজা জানান, দুপুরে তারা ঢাকা-১০ এ নৌকার প্রার্থী চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদের নির্বাচনী প্রচারণায় যান। হাতিরপুল থেকে মিছিল নিয়ে সেন্ট্রাল রোডের দিকে যাওয়ার সময় সেন্ট্রাল রোড ইউনিট আওয়ামী লীগের সভাপতি ইমাম হোসেন মঞ্জিল তার সমর্থকদের নিয়ে হামলা চালায়। লাঠিসোটা দিয়ে তাদের হামলায় অন্তত ৩০-৪০ জন নেতাকর্মী আহত হন।

ঢাকার হাতিরপুলে চিত্রনায়ক ফেরদৌসের নির্বাচনী প্রচারণায় দুই গ্রুপের মারামারিতে আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যাওয়া একজন। ছবি: সংগৃহীত

নিউমার্কেট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ঘটনার বিষয়ে তিনি জানেন না।

তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডিএমপির রমনা বিভাগের এক পুলিশ কর্মকর্তা এই প্রতিবেদককে বলেন, ঘটনাটির কথা তারা শুনেছেন।

তিনি বলেন, প্রচার মিছিলের সামনে কে দাঁড়াবেন তা নিয়ে ওয়ার্ড ও ইউনিট পর্যায়ের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে তর্কাতর্কি শুরু হয়। এক পর্যায়ে তা দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে রূপ নেয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইন-চার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, আহত অন্তত ১৫ জনকে জরুরি বিভাগে তারা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছে। তাদের মধ্যে কারোর অবস্থাই গুরুতর নয়।

Comments

The Daily Star  | English

Post-August 5 politics: BNP, Jamaat drifting apart

The taunts and barbs leave little room for doubt that the 33-year-old ties have soured. Since the fall of Sheikh Hasina’s government on August 5, BNP and Jamaat-e-Islami leaders have differed in private and in public on various issues, including reforms and election timeframe.

7h ago