সামরিক সেবায় পদোন্নতি পেলেন বিটিএসের জে-হোপ

কে-পপ, জে-হোপ, দক্ষিণ কোরিয়া,
কে-পপ সদস্য জে-হোপ। ছবি: সংগৃহীত

কে-পপ ব্যান্ড বিটিএস সদস্য জে-হোপ বাধ্যতামূলক সামরিক সেবার মধ্যে আছেন। তার ভক্তদের জন্য সুখবর হলো তাকে স্পেশাল এলিট করপোরাল হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।

পিঙ্কভিলার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জে-হোপ সামরিক সেবায় কঠোর পরিশ্রম করছেন। কারণ তিনি দেশের সেবা করছেন এবং তিনি তরুণদের প্রভাবিত করতে পেরে গর্ববোধ করেন। সামরিক সেবায় তিনি প্রাথমিক পদোন্নতি পেয়েছেন এবং অন্যান্য সেনাদের প্রশিক্ষণও দিচ্ছেন।

গত ১০ নভেম্বর এক্সে (আগের নাম টুইটার) জে-হোপ এবং অন্যান্য সেনাদের নিয়মিত আপডেট জানানো হয়। সেখানে অন্যান্য সেনাদের প্রশিক্ষণের একটি ছবি পোস্ট করা হয়। পোস্টে বলা হয়েছে, বিটিএস সদস্য জে-হোপ বিশেষ এলিট করপোরাল হিসেবে প্রাথমিক পদোন্নতি পেয়েছেন। এতে আরও বলা হয়েছে, একজন প্রশিক্ষক হিসেবে তারা এই র‌্যাপারকে সম্মান জানান।

তারা আরও বলেছে, যদিও জে-হোপের মুখ দেখা যাচ্ছে না, কিন্তু তার ইউনিফর্মের ব্যাচ দেখে তার অবস্থান নিশ্চিত করে।

জে-হোপের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড

গত ৬ অক্টোবর জে-হোপ তার ভক্তদের উদ্দেশ্যে ওয়েভারসে একটি হৃদয়গ্রাহী চিঠি পোস্ট করেন। সেখানে তিনি বিটিএসের সদস্য হিসেবে ও কোরিয়ান সামরিক সেবার অংশ হতে পেরে নিজের গর্বের কথা তুলে ধরেন। তিনি কীভাবে দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করছেন সেই কথা লিখে চিঠিটি শুরু করেন।

জে-হোপ তার চিঠিতে জানিয়েছেন, সামরিক সেবা নিয়ে তিনি গর্বিত। তিনি যেখানে আছেন সেখানে যথেষ্ট সম্মান পাচ্ছেন।

জে-হোপ আরও বলেন, তিনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করছেন এবং প্রত্যাশার চেয়ে দ্রুত নতুন জীবনের সঙ্গে মানিয়ে নিচ্ছেন। তবে, যেহেতু তরুণদের সামরিক সংগঠনে নেতৃত্ব দেওয়া তার দায়িত্ব, তাই তিনি মনে করেন এটা তার জন্য অনেক বড় একটি কাজ।

যাইহোক, জে-হোপ বিটিএসের কার্যক্রম নিয়ে যেমন গর্বিত তেমনই সন্তুষ্ট। তিনি জানিয়েছেন, তাকে করপোরাল এলিট সৈনিকের পদ দেওয়া হয়েছে। সর্বোচ্চ চেষ্টার মাধ্যমে তিনি এই দায়িত্ব পালন করবেন।

সবশেষে বলেছেন, তিনি ভালো আছেন এবং ভক্তদের জন্য শুভকামনা জানান।

একটি ছবিও পোস্ট করেছেন জে-হোপ, সেখানে জন সিনাকে উদ্ধৃত করে লিখেছেন 'আমি সেনাবাহিনী'।

Comments

The Daily Star  | English
The Indian media and Bangladesh-India relations

The Indian media and Bangladesh-India relations

The bilateral relationship must be based on a "win-win" policy, rooted in mutual respect, non-hegemony, and the pursuit of shared prosperity and deeper understanding.

9h ago