চ্যাম্পিয়ন্স লিগ

যদি বলি চাপে নেই, তাহলে মিথ্যা বলা হবে: হালান্ড

Erling Haaland
আর্লিং হালান্ড। ছবি: সংগ্রহ

চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ছাড়া সব শিরোপাই জিতেছে ম্যানচেস্টার সিটি। এবারও প্রিমিয়ার লিগ জেতার পর এফএ কাপও জিতেছে তারা। মৌসুমে ট্রেবল জেতার হাতছানি এসেছে আরেকবার। দলকে একের পর এক সাফল্য এনে দিতে বড় ভূমিকা রাখছেন নরওয়ের তারকা আর্লিং হালান্ড। তবে দলকে অধরা ট্রফি এনে দেওয়ার মিশনে চাপ অনুভব করছেন তিনি।

এবার প্রিমিয়ার লিগে পিছিয়ে থেকেও আর্সেনালকে টপকে শিরোপা নিশ্চিত করে সিটি। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে হারিয়ে জেতে এফএ কাপও। শনিবার রাতে ইস্তামবুলে ইন্টার মিলানের বিপক্ষে জিততে পারলে প্রথমবার জেতা হয়ে যাবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ। দ্বিতীয় ইংলিশ ক্লাব হিসেবে নিশ্চিত হবে মৌসুমে ট্রেবল জয়।  শক্তির বিচারেও অনেক এগিয়ে তারা।

তবে কাজটা এত সরলও হবে না। কারণ চ্যাম্পিয়ন্স লিগে তাদের হিসাব সব সময়ই গোলমেলে হয়েছে। এর আগেও চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতার খুব কাছে গিয়েও তাদের পুড়তে হয়েছে হতাশায়। হালান্ডের সেসব জানা বলেই বড় মঞ্চের আগে চাপে থাকার কথা জানালেন অকপটে,   'অবশ্যই আমি চাপে আছি। যদি বলি আমি চাপে নেই, তাহলে মিথ্যা বলা হবে। তারা (ম্যানচেস্টার সিটি) আমাকে ছাড়া প্রিমিয়ার লিগ জিতেছে, বাকি সব শিরোপাই জিতেছে। আমি এখানে তাই একটা অভাব মেটাতে এসেছি। যা ক্লাব আগে কখনো করেনি। সেই লক্ষ্যে আমি আমার সেরাটা দেব।'

হালান্ডের সোজা কথা। তিনি ছাড়াও প্রিমিয়ার লিগ সব বাকি শিরোপা জিতেছে দল। যা জিততে পারেনি তা হলো চ্যাম্পিয়ন্স লিগ। কাজেই এই ঘাটতি এবার পূরণ করতেই হবে, 'আমি ক্লাবে যোগ দেওয়ার আগে তারা দুবার প্রিমিয়ার লিগ জিতেছে, তারা জানে কীভাবে প্রিমিয়ার লিগ জিততে হয়। এখন বাকি হচ্ছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ। বিশেষ কারণেই আজ আমি এখানে।'

দুর্দান্ত ছন্দে থাকা হালান্ডই  সিটির সবচেয়ে বড় ট্রাম্পকার্ড। সিটির হয়ে সব আসর মিলিয়ে ৫২ গোল করেছেন। চ্যাম্পিয়ন্স লিগেও এরমধ্যে ১২ গোল হয়ে গেছে ২২ পেরুনো তারকার। জানালেন গোল সংখ্যা তার হতে পারত আরও বেশি, 'আমি এত গোল করব আশা করিনি, তবে আরও বেশি গোলও করতে পারতাম। অনেক সুযোগ হাতছাড়া করেছি। এটাও সত্য।'

Comments

The Daily Star  | English
Medicine and healthcare cost rise in Bangladesh

Drugmakers hiring cross-discipline grads amid biomedicine expansion

Bangladesh’s pharmaceutical industry is undergoing a significant transformation, driven by young talent and innovation, according to pharmaceutical professionals. .The industry is shifting from chemical-based medicines to biomedicines, offering fresh graduates unique opportunities to shap

39m ago