বিতর্ক এড়িয়ে গ্যাস সিলিন্ডারগুলো কেটে বিক্রি করতে কমিটি গঠনের সুপারিশ চেয়ে চিঠি
কফিলের বিরুদ্ধে ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগও রয়েছে। গত ১০ নভেম্বর কোতয়ালী থানায় ২৭৮ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন মো. রাইয়ান নামে এক ছাত্র। সেখানে কফিলকে ২৩ নম্বর আসামি করা হয়েছে। মামলার...
সাত বছর পর পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) তদন্তে বেরিয়ে এসেছে এসব তথ্য। ভবিষ্যতে এই ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে পুলিশ সদর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে বিশেষ সুপারিশ।
আবেদনকারীদের তালিকায় আছেন বিএনপি নেতাকর্মী, সাংবাদিক, উন্নয়নকর্মী, ব্যবসায়ী, মানবাধিকারকর্মীসহ অনেকে।
মামলার বাদী আজিজুল পেশায় ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামী থানা, পাঁচলাইশ থানা এবং কক্সবাজার সদর থানায় পাঁচটির অধিক মামলায় রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ওই দুই ওসির বাড়ি কক্সবাজার এলাকায় বলে জানা গেছে।
পলাতক আসামি সাইফুলের রাজনৈতিক পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
১৬ জুলাই চট্টগ্রামের মুরাদপুরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যুবলীগ-ছাত্রলীগের সংঘর্ষে তিনজন প্রাণ হারান
এখনো প্রিয়জনের অপেক্ষায় গুমের শিকার ২ ব্যক্তির পরিবার।
‘বন্যার পানি নেমে গেলে কোথায়-কীভাবে থাকবেন, সেই দুশ্চিন্তায় আছেন অনেকে।’
ফেনী ও চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে পানি বাড়লেও নৌকার অভাবে উদ্ধার করা যাচ্ছে না অনেককে। তবে বানভাসিদের উদ্ধারে এগিয়ে এসেছে বিভিন্ন ব্যক্তি ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
‘কারফিউতে অনেক পুলিশ সদস্য অস্ত্রসহ মোবাইল ডিউটিতে ছিলেন, তারা অনেকে আটকা পড়ে আছেন। কে কী পরিস্থিতিতে আছেন আমরা কেউ জানি না।’
স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে চালক সোহেল বলেন, পাঁচটি বাসে অগ্নিসংযোগ করলে তাকে চার লাখ টাকা দেওয়ার প্রস্তাব দেন বায়েজিদ বোস্তামী থানা শ্রমিক লীগের সভাপতি দিদারুল আলম।
গুলি ছোড়া ঘটনার সময় গাড়িটির অবস্থান ছিলো যুবলীগ-ছাত্রলীগ কর্মীদের শেষ ভাগে। এই সময় শর্টগান হাতে একজনকে দেখা গেছে। যুবলীগের নেতাকর্মীরা গাড়ির পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তারা সেই ব্যাগগুলো কাঁধে নেওয়ার পর...
বিকেলে ষোলশহরে অবস্থানরত আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয় চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের একটি অংশ।
গ্রেপ্তার যুবক দীর্ঘদিন ধরে কিশোরীদের সড়কপথে যশোর নিয়ে অবৈধভাবে ভারতে পাচার করে আসছিল।
প্রথম বাবা হওয়ার প্রসঙ্গ এলে হাস্যজ্বল মুখে শফিকুল বলেন, 'সবচাইতে বড় বিষয় মেয়ের বাবা হয়েছি। অবশেষে, তার সাথে দেখা হবে, ইনশাআল্লাহ। এই সুখানুভুতি আসলে ভাষায় প্রকাশ করার মতো না।'
মুক্তির দিন সকাল থেকেই দস্যুরা অনেক সিরিয়াস হয়ে গিয়েছিল বলে জানান এমভি আব্দুল্লাহর প্রধান কর্মকর্তা আতিক উল্লাহ খান।