শুধু লকডাউন নয়, জরুরি গণটিকা কার্যক্রম
বাংলাদেশে এখন গড়ে প্রতি পাঁচ জনে একজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে। এই আক্রান্তের হার সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে ৪০-৬৫ শতাংশ, যার ৮৬ শতাংশ সংক্রমণই হচ্ছে ভারতের অতিসংক্রামক ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট দিয়ে। সংক্রমণের সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যুও বাড়ছে দ্রুত গতিতে। শুক্রবার কোভিডে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ১০৮, যাদের অর্ধেকেরই বয়স ছিল ষাটোর্ধ্ব।
বর্তমানে করোনাভাইরাসের রিপ্রোডাকশন রেট বা আর-নট হলো এক দশমিক চার এবং ডাবলিং টাইম ১৪ দিন। অর্থাৎ প্রতি দুই সপ্তাহে কোভিড রোগীর সংখ্যা বেড়ে হচ্ছে দ্বিগুণ। দেশব্যাপী যখন ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়বে, তখন এর ডাবলিং টাইম হয়তো আরও কমে যাবে।
যুক্তরাজ্যের ইম্পেরিয়াল কলেজের ম্যাথমেটিক্যাল মডেলিং অনুযায়ী, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের রিপ্রোডাকশন রেট (আর-নট) দুই দশমিক পাঁচ থেকে বেড়ে আট পর্যন্ত হতে পারে। অর্থাৎ একজন কোভিড আক্রান্ত মানুষ সর্বোচ্চ আট জনকে সংক্রমিত করতে পারে। পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ডের গবেষণা অনুযায়ী, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট যুক্তরাজ্যের আলফা বা ইউকে ভ্যারিয়েন্টের চেয়েও ৪০-৬০ শতাংশ বেশি সংক্রামক। বাংলাদেশের প্রায় ৪০টি জেলা এখন কোভিডের জন্যে অতি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত।
সম্ভাব্য কোভিড মহামারির বিপর্যয় এড়াতে ১ জুলাই থেকে দেশব্যাপী শুরু হবে কঠোর লকডাউন। এই সিদ্ধান্তটি ছিল অবশ্যম্ভাবী। যে দেশে এখনো ৯৬ শতাংশ মানুষ কোভিডের একটি ডোজ ভ্যাকসিনও পায়নি, সে দেশে কোভিড থেকে জীবন রক্ষার জন্যে কঠোর লকডাউন ছাড়া এই মুহূর্তে আর কোন পথই বা খোলা থাকতে পারে?
বাংলাদেশে করোনা মহামারির তৃতীয় ঢেউ শুরু হয়েছে মূলত ১ জুন থেকে এবং এর পেছনে দায়ী ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট। জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের মাধ্যমে মে’তেই দেশে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হয়েছে। গত ১৫ দিনে কোভিডে মারা গেছেন এক হাজার মানুষ এবং সংক্রমিত হয়েছে প্রায় ৫৮ হাজার ৪০০ জন। সেই হিসেবে এই ১৫ দিনে গড় মৃত্যু হার এক দশমিক সাত শতাংশ। গড়ে প্রতিদিন নতুন শনাক্ত তিন হাজার ৮০০ জন।
দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় মৃত্যু সংখ্যা এক হাজারে পৌঁছাতে সময় লেগেছিল এক মাস (১০ মার্চ থেকে ৯ এপ্রিল) এবং এই সময়টিতে মোট আক্রান্ত হয়েছিল এক লাখ ২০ হাজার ৪০০ জন। অর্থাৎ ওই একমাসে মৃত্যু হার ছিল দশমিক ৮৩ শতাংশ এবং গড়ে প্রতিদিন নতুন শনাক্তের সংখ্যা ছিল তিন হাজার ৮৯০ জন। দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় দেশে কিন্তু ভারতীয় ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছিল না।
এখন দ্বিতীয় ও তৃতীয় ঢেউয়ের মৃত্যু হারের দিকে তাকালে দেখা যায়, তৃতীয় ঢেউয়ে মৃত্যুহার দ্বিতীয় ঢেউয়ের চেয়ে দ্বিগুণ বেশি। তাহলে প্রশ্ন হলো, এই মৃত্যুহার বাড়ার পেছনে কি ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট দায়ী? এর উত্তর নিশ্চিত করে দেওয়া কঠিন। এটা হতে পারে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট মারাত্মক। তবে, আরেকটি কারণও থাকতে পারে। তা হলো, তৃতীয় ঢেউয়ের শুরুটা কিন্তু সীমান্ত-ঘেঁষা জেলাগুলোতে, যেখানে দৈনিক সংক্রমণের হার আকাশছোঁয়া এবং হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থা অপ্রতুল। আর এ কারণেই হয়তো মৃত্যুহার দ্বিগুণ বেড়েছে। এই অনুমান যদি সত্যি হয়, তাহলে সরকারকে কোভিডের চিকিৎসা ব্যবস্থাপনায় বেশ পরিবর্তন আনতে হবে। রাজধানী শহরের বাইরের জেলা হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সক্ষমতা বাড়াতে হবে দুই থেকে তিন গুণ। এছাড়া ঊর্ধ্বমুখী মৃত্যুহার ঠেকানো সম্ভব হবে না। এবারের ঢেউ বিগত ঢেউগুলোর মতো শহরকেন্দ্রিক নয়।
এবার একটু যুক্তরাজ্যের দিকে তাকানো যাক। যুক্তরাজ্যে মহামারির তৃতীয় ঢেউ শুরু হয়েছে এ বছরের ২০ মে থেকে। তৃতীয় ঢেউয়ের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন মোট আড়াই লাখ মানুষ, যার ৯০ শতাংশ সংক্রমণই হয়েছে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট দিয়ে। তাদের মধ্যে মারা গেছেন ৩৬৫ জন। সেখানে মৃত্যুহার হচ্ছে দশমিক ১৫ শতাংশ।
যুক্তরাজ্যে পূর্বের দুটি ঢেউয়ে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কোভিডে মোট সংক্রমিত হয়েছিল ৪১ লাখ ৫৭ হাজার মানুষ, যার ভেতরে মারা যান প্রায় এক লাখ ২২ হাজার ৮০০ জন। এই হিসাবে মৃত্যুহার ছিল তিন শতাংশ। সুতরাং দেখা যাচ্ছে, যুক্তরাজ্যের তৃতীয় ঢেউয়ে মৃত্যুহার কমে গেছে পূর্বের চেয়ে ২০ গুণ। এটা সম্ভব হয়েছে একমাত্র দেশব্যাপী কোভিডের গণটিকা কার্যক্রমের ফলে। সংক্রমণ ও টিকার কারণে দেশটির ৮২ শতাংশ মানুষের শরীরে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে এন্টিবডি তৈরি হয়েছে।
যুক্তরাজ্যে কোভিডের টিকা কার্যক্রম শুরু হয় মূলত চলতি বছরের জানুয়ারি থেকেই। ২৪ জুন প্রকাশিত পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ডের কোভিড সার্ভেইল্যান্স রিপোর্ট অনুযায়ী, আজ পর্যন্ত দেশটির ৫৮ শতাংশ মানুষকে অন্তত ভ্যাকসিনের একটি ডোজ দেওয়া হয়েছে। ৬০ থেকে ৮০ বছরের বেশি বয়সের মানুষদের ৯০ থেকে ৯৬ শতাংশকে ভ্যাকসিনের একটি ডোজ দেওয়া হয়েছে। আর ভ্যাকসিনের দুটি পূর্ণ ডোজ পেয়েছে দেশের ৪৩ শতাংশ মানুষ। যাদের মধ্যে সত্তরোর্ধ্ব বেশি বয়সী মানুষদের ৯২ শতাংশকেই টিকার দুটি ডোজ দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ দেশটির ঝুঁকিপূর্ণ সব নাগরিকদের কোভিডের বিরুদ্ধে পূর্ণ সুরক্ষার আওতায় আনা হয়েছে। আর এ কারণেই এখন মানুষ ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হলেও মারা যাচ্ছে হাজারে মাত্র একজন। ভ্যাকসিন মানুষের জীবন বাঁচাচ্ছে উল্লেখযোগ্য হারে।
কোভিড মহামারি থেকে পরিত্রাণের একমাত্র পথ টিকা হলেও বাংলাদেশে গণটিকা কার্যক্রম থমকে গেছে শুরুতেই। এখন পর্যন্ত দেশের মাত্র আড়াই শতাংশ মানুষকে দুই ডোজ ভ্যাকসিন দেওয়া সম্ভব হয়েছে। সেরাম ইনস্টিটিউটের চালান বন্ধ হওয়ার পর চীন ও ফাইজারের যে সামান্য কিছু টিকা উপহার হিসেবে পাওয়া গেছে, তা দিয়ে বর্তমানে ভ্যাকসিন কার্যক্রম চলছে শ্লথ গতিতে। ভারত যেখানে দিনে ৮০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন দিয়ে রেকর্ড গড়ছে, সেখানে আমাদের দেশে টিকা দেওয়া হচ্ছে দৈনিক হাজারের ঘরে। এভাবে চলতে থাকলে ২০২২ সাল নাগাদ দেশের দুই-তৃতীয়াংশ মানুষকে কোনোভাবেই ভ্যাকসিনের আওতায় আনা যাবে না।
এ ছাড়াও, টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার ভিত্তিক তালিকা কার্যত অনুপস্থিত। দেশে কোভিডে মৃত্যুর অর্ধেকের বেশি হচ্ছে ষাটোর্ধ্ব মানুষের। যে স্বল্প সংখ্যক টিকা পাওয়া যাচ্ছে, তা দিয়ে আগে এই উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ বয়স্ক জনগোষ্ঠীকে সুরক্ষিত করতে হবে। সংক্রমণ রোধের চেয়ে এখন দরকার মৃত্যুর সংখ্যা কমানো। যুক্তরাজ্যে প্রথম দিকে যখন টিকার সরবরাহ কম ছিল, তখন অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দেওয়া হয়েছে প্রথমে বয়োজ্যেষ্ঠদের ও স্বাস্থ্যকর্মীদের। এমনকি তারা দুই ডোজের যায়গায় এক ডোজ করে কমসংখ্যক ভ্যাকসিন বেশি সংখ্যক মানুষকে দিয়েছে। এই উদ্যোগ প্রথমে সমালোচিত হলেও পরে তা বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হয়েছে।
ভ্যাকসিন একেবারে না দেওয়ার চেয়ে এক ডোজ দেওয়া ভালো। সম্প্রতি ১৪ জুন প্রি-প্রিন্টে প্রকাশিত পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ডের একটি সমীক্ষায় দেখা যায়, ফাইজার ভ্যাকসিনের একটি ডোজ ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট দ্বারা মারাত্মক কোভিড থেকে রক্ষা করে ৯৪ শতাংশ, আর দুটো ডোজের ক্ষেত্রে তা ৯৬ শতাংশ। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে, সিভিয়ার কোভিড ও হাসপাতালে ভর্তি কমাতে ফাইজারের এক ডোজ এবং দুই ডোজ প্রায় একই রকম কার্যকর। অন্যদিকে, অক্সফোর্ড ভ্যাকসিনের একটি ডোজ মারাত্মক কোভিড ও হাসপাতালে ভর্তি থেকে রক্ষা করে ৭৫ শতাংশ এবং দুই ডোজে ৯২ শতাংশ। এ বিষয়ে বিস্তারিত একটি লেখা গত ২১ জুন দ্য ডেইলি স্টারে প্রকাশিত হয়েছে।
দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে যখন কোভিড ভ্যাকসিনের নিদারুণ সংকট, তখন উপরের ‘রিয়েল-লাইফ এভিডেন্স’ ডেটা টিকাদান কর্মপরিকল্পনায় বিশ্বকে নতুন করে ভাবাচ্ছে। যেখানে কোভিড থেকে জীবন রক্ষার্থে ফাইজার টিকার এক ডোজ ও অক্সফোর্ডের দুই ডোজ একই রকম ফল দেয়, সেখানে ফাইজারের দুই ডোজের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আরও বিস্তর আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। বাংলাদেশের জন্যে বর্তমান প্রেক্ষাপটে এই আলোচনা এখন অতি জরুরি।
বাংলাদেশে যে এক লাখ ডোজ ফাইজারের ভ্যাকসিন রয়েছে, তা এক লাখ মানুষকে দেওয়া হবে, নাকি ৫০ হাজার মানুষকে, তা নিয়ে ভাবতে হবে। আগামী মাসে আরও ২৫ লাখ মডার্নার ভ্যাকসিন আসছে। ফাইজার ও মডার্নার একই রকমের এমআরএনএ ভ্যাকসিন ও ফেইজ-৩ ট্রায়ালে এই দুটি ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা একই রকম দেখা গেছে। দেশে বর্তমান টিকা সংকটের সময় প্রতিটি ডোজ যথার্থভাবে ও উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণদের অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে প্রদানের মাধ্যমেই টিকার সর্বোচ্চ সুফল পাওয়া যাবে এবং কম সংখ্যক টিকায় বেশি মানুষের জীবন রক্ষা করা যাবে।
অনেকে হয়তো এক ডোজ দেওয়ার প্রস্তাবনায় দ্বিমত করবে এই ভিত্তিতে যে, এক ডোজের যায়গায় দুই ডোজ দিলে টিকার দীর্ঘমেয়াদি সুরক্ষা তৈরি হয়। সেদিক বিচারে হয়তো দুই ডোজ দেওয়ার যৌক্তিকতা অবশ্যই রয়েছে। তবে, এই বছরে বাংলাদেশে অন্তত মহামারির দুটো ঢেউ আসবে, যার একটি ইতোমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। চলমান অবস্থায় অধিক ঝুঁকিপূর্ণদের তাৎক্ষণিক জীবন রক্ষার্থে একটি ডোজ দেওয়াই বেশি যৌক্তিক বলে আমার মনে হয়। এ ধরনের যৌক্তিকতা দেখিয়েই যুক্তরাজ্যে প্রথম দিকে বেশিসংখ্যক মানুষকে অন্তত একটি ডোজ দেওয়া হয়েছিল। তবে, বাংলাদেশে যখন পর্যাপ্ত ভ্যাকসিনের ব্যবস্থা হবে, তখন অবশ্যই দুই ডোজ টিকা নিশ্চিত করতে হবে। এক ডোজ ভ্যাকসিন পদ্ধতি অস্বাভাবিক কিছু নয়। জনসন অ্যান্ড জনসন গঠনগত দিক দিয়ে অক্সফোর্ডের মতো ভ্যাকসিন হলেও, এটা কিন্তু এক ডোজের ভ্যাকসিন।
কোভিড-১৯ মহামারি এত তাড়াতাড়ি পৃথিবী ছেড়ে যাচ্ছে না। আগামী বছরেও থাকবে এই মহামারি এবং একটি ঢেউয়ের পর আরেকটি ঢেউ আসবে কয়েক মাস পরপরই। লকডাউন দিয়ে হয়তো সাময়িক সময়ের জন্য সংক্রমণ কমানো যায়। কিন্তু, এটা কোনো দীর্ঘমেয়াদি ব্যবস্থা নয়। মহামারি থেকে বের হয়ে আবার স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে হলে যত দ্রুতসম্ভব দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে হবে। যেহেতু টিকার স্বল্পতার কারণে এই বছরই এই লক্ষ্য অর্জন সম্ভব নয়, তাই উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ মানুষদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দিতে হবে। এতে করে এই মহামারিতে অনেক জীবন বেঁচে যাবে।
ড. খোন্দকার মেহেদী আকরাম: এমবিবিএস, এমএসসি, পিএইচডি, সিনিয়র রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট, শেফিল্ড ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাজ্য
(দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদকীয় নীতিমালার সঙ্গে লেখকের মতামতের মিল নাও থাকতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির আইনগত, মতামত বা বিশ্লেষণের দায়ভার সম্পূর্ণরূপে লেখকের, দ্য ডেইলি স্টার কর্তৃপক্ষের নয়। লেখকের নিজস্ব মতামতের কোনো প্রকার দায়ভার দ্য ডেইলি স্টার নিবে না।)
আরও পড়ুন:
অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট থেকে জীবন বাঁচায় প্রায় শতভাগ
ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট থেকে সুরক্ষায় এক ডোজ অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন যথেষ্ট নয়
প্রথম ডোজ কোভিশিল্ড, দ্বিতীয় ডোজ স্পুটনিক বা সিনোফার্ম নেওয়া যাবে?
ভারতে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট এবং বাংলাদেশের করণীয়
দ. আফ্রিকার ভ্যারিয়েন্টের ক্ষেত্রে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন কতটা কার্যকর
দেশে করোনার নতুন স্ট্রেইন ছড়িয়ে পড়া রোধে করণীয়
অক্সফোর্ড ভ্যাকসিনের কারণে রক্ত জমাট বাঁধা এবং আমাদের যত ভ্রান্তি!
অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন কতটা সুরক্ষা নিশ্চিত করে?
ভ্যাকসিন নিলেও করোনায় আক্রান্তের সম্ভাবনা থাকে?
ভারতে করোনার নতুন স্ট্রেইন, বাংলাদেশে সতর্কতা জরুরি
৪ সপ্তাহের পার্থক্যে দ্বিতীয় ডোজে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা ৫৩ শতাংশ, ১২ সপ্তাহে ৮৩ শতাংশ
Comments