এমন জীবননাশী রাজধানীতে এতকিছুর সঙ্গে নতুন এক প্রবণতা যুক্ত হয়েছে। তা হলো—জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে বিদ্যুতায়িত হয়ে মৃত্যু।
‘মুখের দিকে দেখি’ উপন্যাসের শুরুটা চানমিঞার বান্দরের দুধ খাওয়ার প্রসঙ্গ দিয়ে শুরু হয়। তবে সত্যিকার অর্থেই চানমিঞা ‘মানবসদৃশ’ এই প্রাণীটির দুধ খেয়েছিল কি না, তা উপন্যাসের শেষ অবধি বোঝার উপায় থাকে না।
‘অনেক লবণ ঘেঁটে সমুদ্রের পাওয়া গেছে এ-মাটির ঘ্রাণ,/ভালোবাসা আর ভালোবাসার সন্তান,/আর সেই নীড়,/এই স্বাদ—গভীর—গভীর।'
‘আমার খুবই ভালো লাগবে যদি প্রতিটি তরুণ রেড ক্রিসেন্টের স্বেচ্ছাসেবক হয়। আমি আমাদের মৌলিক নীতিতে বিশ্বাস করি এবং দিনের শেষে আমরা যা করি তা হলো প্রতিবেশীদের সহায়তা করা। যখন তারা কোনও দুর্যোগ বা...
কবি আল মাহমুদ তার কবিতায় ফিঙেকে অভিহিত করেছিলেন ‘গগনভেরী ঈগলের চিরস্থায়ী রাজত্বের বিরুদ্ধে একটি কালো উড়ন্ত প্রতিবাদ’ হিসেবে।
‘বাজেট আসে, বাজেট যায়। আমাদের তো কোনো সুবিধা দেখিনা। জিনিসের দাম খালি বাড়েই। ভাবতে হয় কোন খরচ বাদ দিয়া কোনটা মিটামু।’
একটি স্ত্রী রাসেলস ভাইপার একবারে ৭০টি পর্যন্ত বাচ্চা দেয়, যার বেশিরভাগই বেঁচে থাকে।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে পূর্ব জুরাইনের মিষ্টির দোকান এলাকায় এই অনশন শুরু হয়; যা চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।
খররোদের তপ্ত দিনে প্রায় দুই কোটি মানুষের ব্যতিব্যস্ত ঢাকা মহানগরে এখন কৃষ্ণচূড়ার রাজত্ব।
‘...তার মুখে স্বপ্ন সাহসের ভর/ব্যথা সে তো জানে নাই- বিচিত্র এ-জীবনের ’পর/করেছে নির্ভর;/ রোম-ঠোঁট-পালকের এই মুগ্ধ আড়ম্বর।’
‘আমরা দুর্যোগ মাপি কেবল মানুষের মৃত্যু দিয়ে। মানুষ মারা গেলে তার সঙ্গে দুর্যোগের সম্পর্ক দেখি। সেটা ঠিক না। মানুষ না মরলেও অনেক বড় দুর্যোগ হতে পারে।'
অধিক তাপমাত্রা জনস্বাস্থ্যে বিরূপ প্রভাব ফেলে, বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের ওপর প্রভাব বেশি পড়ে।
২০২৩ সালের শুমারি অনুযায়ী সুন্দরবনে চিত্রা হরিণের সংখ্যা ১ লাখ ৩৬ হাজারের বেশি। ২০০৪ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮৩ হাজারের মতো।
কোনো গন্তব্য খুঁজে না পাওয়া ‘দেশ ও দশহীন’ দুই কোটি জনসংখ্যার এই ‘শূণ্যগর্ভা’ মহানগরের শূণ্য ইমারতগুলো এখন যেন একেকটি ‘নিঃস্ব খাঁচা’। পাড়া-মহল্লার খুপরি দোকানগুলোর ঝাঁপ এখনো বন্ধ।
রিকশার সিটকে বালিশ বানিয়ে ফুটপাতে শুয়ে থাকা এই শ্রমজীবী মানুষটির গভীর ঘুমের জন্য যে কোনো ওষুধের প্রয়োজন হয়নি, তা হয়তো নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।
‘এই ভাড়া কমানোর সুফল জনগণ পাবে না। ভাড়া বাড়ানো হলে পরিবহন মালিক-শ্রমিকেরা তা আদায়ে যেরকম তৎপর থাকেন, ভাড়া কমানো হলে তা বাস্তবায়নের কোনো উদ্যোগ চোখে পড়ে না।’
‘বুয়েটের চরিত্র আলাদা। এটা আলাদাভাবে রিকগনাইজ করতে হবে। এর পড়াশোনার ধরন আলাদা।'
পরিবহন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গাজীপুর-আজিমপুর রুটে চলাচলকারী ভিআইপি পরিবহন ও আশুলিয়া-আজিমপুর রুটের বিকাশ পরিবহন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার শুরু করলে বিআরটিসির যাত্রী কমে আসে।