এখনো পানির নিচে অন্তত ৯৬ হাজার হেক্টর কৃষি জমি।
‘অস্তিত্ব সংকটে থাকা ৩৭টি নদীর মধ্যে ২০টির প্রবাহ নেই। হামকুড়া নদী প্রায় অস্তিত্বহীন।’
সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছেন কয়রা, পাইকগাছা, ডুমুরিয়া ও বটিয়াঘাটা উপজেলার কৃষকরা।
গতকাল শুক্রবার বিকেল ৪টা থেকে শুরু হওয়া এ বৃষ্টি একনাগাড়ে চলে আজ শনিবার সকাল ১১টা পর্যন্ত।
কয়েক মাস যেতেই সব প্রতিশ্রুতি চলে যায় আড়ালে। সেই খেলোয়াড়রা এখন কে কোথায় আছেন, সেই খোঁজ কেউ রাখেনি।
এ বিষয়ে এখনই কোনো কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে এর ভয়াবহতা আরও বাড়বে।
ব্যবসায়ীদের ভাষ্য, ২০১৫ সালের পর এমন সংকটে আর পড়েননি তারা। এমনকি কোভিড মহামারির ভেতরেও এরকম মন্দা তৈরি হয়নি।
গত ২৮ নভেম্বর মনোনয়নপত্রের সঙ্গে আব্দুস সালাম মুর্শেদীর জমা দেওয়া হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
এবার খুলনার নয় উপজেলায় ৯৪ হাজার ৭৯০ হেক্টর জমিতে আমন আবাদ করা হয়েছে। এছাড়া প্রায় ৯০০ হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজি ও এর বীজতলা আছে।
রেণু উৎপাদনকারী ব্যবসায়ীরা বলছেন, করোনা মহামারি থেকে শুরু হওয়া সংকট এখনো কাটেনি। তাছাড়া শ্রমিক সংকট, পোনার দাম কমে যাওয়া ও বিদ্যুতের দাম বেড়ে যাওয়ায় তারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এই শিল্প এখন সংকটে।
‘সার্বিক বিক্রি ৫০ শতাংশে নেমে এসেছে।’
স্থানীয়দের অভিযোগ, অপরিকল্পিতভাবে নিচু জায়গায় আশ্রয়ণ প্রকল্পটি নির্মাণ করা হয়েছে।
বিএনপির আইনি সেলের তথ্য অনুযায়ী, খুলনায় ১৯টি আদালতে বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে তিন শতাধিক মামলা চলছে।
পিলারগুলোর অর্ধেক খসে পড়েছে। রোগীদের জন্য নির্ধারিত প্রায় সবগুলো শৌচাগারই ব্যবহারের অনুপযোগী।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, তিন বছর মেয়াদি সুন্দরবন বাঘ সংরক্ষণ প্রকল্পের আওতায় এই কার্যক্রম চলবে। এতে খরচ হবে ৩৫ কোটি ৯০ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
এই সড়ক বিভাজকে নতুন করে সৌন্দর্যবর্ধক গাছ লাগানো হবে বলে জানিয়েছে খুলনা সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ।