ক্যাপিটল হিলে গণতন্ত্রের অগ্নিপরীক্ষা: এ যুদ্ধের শেষ কোথায়?

ছবি: রয়টার্স

আমেরিকায় গণতন্ত্র আরেকটি কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন হলো। গত বুধবার নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জো বাইডেনের বিজয় অনুমোদনের জন্য মার্কিন আইন প্রণেতারা যখন আমেরিকার পার্লামেন্ট হাউজ ক্যাপিটল হিলে কংগ্রেসের এক যৌথ অধিবেশনে বসেন, ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কয়েক শ উগ্র সমর্থক সেখানে গিয়ে ভবনের নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায়। পুলিশের বাধা ভেঙে ভবনে ঢুকে পড়ে, ভাঙচুর চালায়। তাদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদুনে গ্যাস ও পেপার স্প্রে ব্যবহার করে পুলিশ। ব্যাপক হাঙ্গামা ও গোলাগুলিতে একজন পুলিশ সদস্যসহ অন্তত পাঁচ জনের প্রাণহানি ঘটে। পুলিশ প্রতিনিধি পরিষদের (হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভস) সদস্যদের পাহারা দিয়ে অধিবেশন কক্ষ থেকে বের করে নিয়ে যেতে বাধ্য হয়। ক্যাপিটল ভবন থেকে ট্রাম্প সমর্থকদের হটাতে তিন ঘণ্টা সময় লেগে যায় পুলিশের। অবশেষে স্থানীয় সময় বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে পুলিশ ক্যাপিটল ভবনকে নিরাপদ ঘোষণা করলে আইন প্রণেতারা ফিরে এসে পুনরায় অধিবেশন শুরু করতে সক্ষম হন। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে কর্তৃপক্ষ ওয়াশিংটন ডিসিতে ১৫ দিনের জন্য জরুরি অবস্থা জারি করতে বাধ্য হয়।

এটা ছিল বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মরণ-কামড়। নভেম্বরের নির্বাচনে পরাজয়ের পর থেকে তিনি ক্রমাগত কারচুপির অভিযোগ করে আসছিলেন। বিভিন্ন স্টেটের ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে একাধিক মামলাও ঠুকেন। কিন্তু, কোনো কিছুই তার পক্ষে যাচ্ছিল না। নির্বাচনের ফলাফল এত সুস্পষ্ট ছিল যে, তার পাঁড় সমর্থকেরা ছাড়া কেউ তার কথায় সায় দিচ্ছিল না। কিন্তু, ডোনাল্ড ট্রাম্প বলে কথা। তিনি এত সহজে ছেড়ে দেবার পাত্র নন। যদিও কংগ্রেসের এই যৌথ অধিবেশনে নির্বাচনের ফলাফল অনুমোদনের বিষয়টি ছিল আনুষ্ঠানিকতা মাত্র, ট্রাম্প হয়তো চেয়েছিলেন এই অধিবেশন ভণ্ডুল করে ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার একটি পথ বের করতে। অধিবেশনের কয়েক ঘণ্টা আগে থেকে এর বিরোধিতা করে কয়েক হাজার ট্রাম্প সমর্থক ওয়াশিংটন ডিসিতে জড়ো হতে থাকেন। ক্যাপিটল হিলের অদূরে এক সমাবেশে তাদের উদ্দেশে ট্রাম্প এক জ্বালাময়ী বক্তৃতায় তার মতো করে নির্বাচনে কারচুপির ফিরিস্তি তুলে ধরে পরাজয় মেনে না নেওয়ার ঘোষণা দেন এবং তার সমর্থকদের জো বাইডেনের নির্বাচনী বিজয় অনুমোদনে অনুষ্ঠেয় কংগ্রেস অধিবেশনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে ক্যাপিটল হিলের উদ্দেশে পদযাত্রা করার আহ্বান জানান।

এখানেই হয়তো ট্রাম্প তার জীবনের শেষ গুরুতর ভুলটি করে বসেন। ব্রিটিশ যুক্তরাজ্য যদি হবে আধুনিক গণতন্ত্রের জন্মভূমি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বলা হয়ে থাকে গণতন্ত্রের বাতিঘর। স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশের শুরু থেকে নানা চড়াই উৎরাই সত্ত্বেও এ দেশটি একই সংবিধানের অধীনে নিরবিচ্ছিন্নভাবে গণতন্ত্রের চর্চা করে আসছে। দেশটিতে দুই শ বছরের বেশি সময় ধরে এই নিরবচ্ছিন্ন গণতন্ত্র চর্চার সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে এই ক্যাপিটল হিল। সেই ক্যাপিটল হিলে সেদিন যে নারকীয় তাণ্ডব চলল, তাও আবার তার স্বাভাবিক গণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ড পরিচালনাকে ব্যাহত করতে, তা আমেরিকা তার সুদীর্ঘ ইতিহাসে আগে কখনও প্রত্যক্ষ করেনি। এটি প্রতিটি আত্মমর্যাদাবোধসম্পন্ন ও চিন্তাশীল আমেরিকানের হৃদয়ে শেল হিসেবে বিদ্ধ হয়েছে। সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ওয়াকার বুশ, সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, বিদায়ী ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স, নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ ডেমোক্র্যাট-রিপাবলিকান নির্বিশেষে প্রথম সারির মার্কিন রাজনীতিবিদেরা সবাই এক বাক্যে এ ঘটনার নিন্দায় সোচ্চার হয়েছেন। পদত্যাগের হিড়িক পড়ে যায় হোয়াইট হাউজে ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মধ্যে। ফেসবুক-টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ট্রাম্পের একাউন্ট বন্ধ করে দেয়। প্রথম দিকে ক্যাপিটল হিলে হামলার প্রশংসা করলেও অবস্থা বেগতিক দেখে ট্রাম্প নিজেও পরে ভোর পাল্টে ঘটনার নিন্দায় শামিল হয়ে রীতিমতো হাস্যরসের জন্ম দেন। শুধু আমেরিকাতেই নয়, নিন্দার ঝড় উঠে বিশ্ব জুড়ে। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন, তুরষ্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান, জার্মানির পররাষ্ট্র মন্ত্রী হাইকো মাস সহ বিশ্ব নেতাদের অনেকেই কোনোরূপ রাখ-ঢাক না করেই এ ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।

ট্রাম্প আমেরিকার শীর্ষ পদে আরোহণের জন্য যেসব কলা-কৌশল ব্যবহার করেন এবং প্রথমবারের নির্বাচনী প্রচারাভিযান থেকে শুরু করে অদ্যাবধি তার কথা-বার্তায় ও চলনে-বলনে যে ধরনের ব্যক্তিত্বের পরিচয় দেন, তাতে তাঁর হাত দিয়ে ক্যাপিটল হিল তাণ্ডবের মতো ঘটনা ঘটে থাকলে আদৌ অবাক হওয়ার কিছু আছে কি? ক্ষমতায় যাওয়ার জন্যে ট্রাম্প অত্যন্ত সুচতুরভাবে জনপ্রিয় 'Make America Great Gain (MAGA)' শ্লোগানটি ব্যবহার করে একজন মুসলিম পিতার ঔরসে জন্ম নেওয়া কৃষ্ণাঙ্গ বারাক ওবামার আমেরিকার শীর্ষ পদে আরোহণে ক্ষুব্ধ ও হতাশ শ্বেতাঙ্গ শ্রেষ্ঠত্ববাদীদের আহত জাত্যাভিমানকে জাগিয়ে তুলেন। সমাজের একটি বড় অংশের মনস্তত্ত্বে গভীরভাবে প্রোথিত মুসলিম ও অভিবাসীবিরোধী মনোভাবকে জাগিয়ে তুলতে চড়া গলায় সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেন, মেক্সিকোর সীমান্তে দেয়াল তোলার ঘোষণা দেন। এক্ষেত্রে তার উদ্ধত ও দুর্বিনীত আচরণ তাকে শ্বেতাঙ্গ শ্রেষ্ঠত্ববাদীদের কাছে তাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা রূপায়ণে সত্যিকার প্রতিভূ হিসেবে তুলে ধরে। ২০১৬-এর নির্বাচনী ক্যাম্পেইন চলাকালে তিনি নির্বাচনের ফলাফল তার বিরুদ্ধে গেলে তা মেনে নেবেন বলে কখনই স্বীকার করেননি। ২০২০-এর নির্বাচনী প্রচারণার সময়ও অনুরূপ প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ক্ষমতার হস্তান্তর নয়, কন্টিনিউয়েশন হবে। এমন মনোবৃত্তির একজন ব্যক্তি ইউএস প্রেসিডেন্সির মতো আকর্ষণীয় ও মর্যাদাবান পদটি সহজে ছাড়তে চাইবেন, পড়ি আর মরি যে কৌশলেই হোক আঁকড়ে ধরে থাকতে চাইবেন না, তা মনে করার কি কারণ থাকতে পারে? কাজেই, আমেরিকার ইতিহাস-ঐতিহ্যের বিচারে বেমানান ও শকিং মনে হলেও ট্রাম্প ও ট্রাম্পবাদীদের জন্যে ক্যপিটল হিলে হামলার মতো ঘটনার অবতারণা মোটেই অস্বাভাবিক কিছু ছিল না।

আমেরিকান সমাজ ও গণতন্ত্রের জন্য উদ্বেগের বিষয় হলো, এখানে ডোনাল্ড ট্রাম্প একজন ব্যক্তি মাত্র নন। তিনি সমাজের একটি বড় অংশের প্রতিনিধিত্ব করছেন, যারা তার মতোই মানসিকতা ধারণ ও লালন করে। বিগত দুটি নির্বাচনের মাধ্যমে ট্রাম্প তাদের পোলারাইজ করেছেন। মনে রাখা দরকার, ট্রাম্প নির্বাচনে হেরে গেলেও মোট ভোটের প্রায় অর্ধেক তার ঝুলিতে পড়েছে। আপনি বলতে পারেন তিনি স্রেফ অল্প একটুর জন্য ট্রেন মিস করেছেন। হয়তোবা তাকে ভোট দেওয়া এসব লোকের সকলেই তার এমন কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সহমত পোষণ করেন না। অনেকেই হয়তো স্রেফ রিপাবলিকান প্রার্থী হিসেবেই তাকে ভোট দিয়েছেন। তবে, নির্বাচন পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহের প্রতি সতর্ক নজর রাখলে আপনি বুঝে থাকবেন, ট্রাম্পের মতো উগ্র, অসহিষ্ণু ব্যক্তির সংখ্যা আমেরিকান সমাজে নেহাত কম নয়। এখানটাতেই আসল চিন্তার কারণ নিহিত। ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে তারা একটি চূড়ান্ত যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছিল। আপাতদৃষ্টিতে, এ যুদ্ধে এবারকার মতো তারা হেরে গেছে। বিদায়ী ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স যেমনটি বলেছেন: 'যারা আজ ক্যাপিটলে বিপর্যয় সৃষ্টি করেছেন, আপনারা জয়ী হতে পারেননি।' (আমেরিকার কংগ্রেস ভবনে ট্রাম্প সমর্থকদের হামলা, অধিবেশন শুরু, কারফিউ জারি, বিশ্ব নেতাদের নিন্দা - BBC News বাংলা, ০৭ জানুয়ারি, ২০২১) তবে, সামনের দিনগুলো বলবে, পরিস্থিতি কোন দিকে এগুচ্ছে। আমেরিকার মডারেট চিন্তাধারার নেতৃবৃন্দ যদি সমাজে যে গভীর বিভাজনের চেহারা উন্মোচিত হয়েছে তাকে প্রশমিত করতে এবং সমাজের বিভিন্ন অংশের মধ্যে যে ক্ষোভ ও বঞ্চনার অনুভূতি রয়েছে তা কার্যকরভাবে সমাধান করতে না পারেন, ট্রাম্পপন্থী উগ্রবাদীরা ভবিষ্যতে আরও শক্তিশালী রূপে আবির্ভূত হয়ে ক্ষমতায় ফিরে আসতে পারে।

এ তো গেল আমেরিকার আভ্যন্তরীণ দিক। এবার একটু দেখা যাক, বিশ্ব পরিমণ্ডলে ক্যাপিটল হিলের ঘটনার কী প্রভাব পড়তে পারে? আধুনিক বিশ্বে বেশির ভাগ মানুষের কাছে গণতন্ত্র একটি গণমুখী শাসনব্যবস্থা হিসেবে সমাদৃত হয়েছে। কারণ, এ ব্যবস্থা একদিকে যেমন সাধারণ মানুষকে নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের সমর্থন বা ক্ষোভ প্রতিফলিত করার সুযোগ দেয়, অন্যদিকে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার পালাবদল নিশ্চিত করে। গণতন্ত্র চর্চাকারী পৃথিবীর অন্যতম প্রধান শক্তিধর রাষ্ট্র হিসেবে আমেরিকা বিশ্বময় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার চর্চা ও বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে আসছিল। অনেক দেশে প্রকৃত গণতন্ত্র না থাকা সত্ত্বেও তারা স্রেফ আমেরিকা ও তার মিত্রদের প্রভাব বলয়ে থাকার কারণে কাগজে-কলমে হলেও গণতন্ত্র চর্চা করে আসছে। আপনি বলতে পারেন, নিজেদের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থকে বড় করে না দেখে এক্ষেত্রে আমেরিকা আরেকটু নীতিনিষ্ঠ ভূমিকা পালন করলে এবং এ বিষয়ে অগণতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থা অনুসরণকারী অন্যান্য ক্ষমতাধর রাষ্ট্রগুলোর প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হস্তক্ষেপ না ঘটে থাকলে এরই মধ্যে বিশ্বের আরও অনেক দেশে গণতন্ত্র শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে যেত। সে যাই হোক, এতদিন আমেরিকা আপাতদৃষ্টিতে বিশ্বময় গণতন্ত্র চর্চার পথিকৃৎ ও অভিভাবক সুলভ যে ভূমিকা পালন করে আসছিল ক্যাপিটল হিলের ঘটনা তার নৈতিক ভিত দুর্বল করে দিল। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে সাধারণ মানুষের উপর গায়ের জোরে চেপে বসা স্বৈরতান্ত্রিক সরকার সমূহ এখন আমেরিকা গণতন্ত্রের সবক দিলে মুখ টিপে হাসবে আর সরবে কিংবা নীরবে বলবে, 'মশাই! আগে নিজের ঘর ঠিক করে আসুন।' কাজেই, বুঝতেই পারছেন, এ ঘটনা বিশ্বময় গণতন্ত্রের চর্চা ও বিকাশের ক্ষেত্রে একটি বিরাট ধাক্কা হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে।

এ পৃথিবীতে সত্য-মিথ্যা, ন্যায়-অন্যায়ের দ্বন্দ্ব অনাদি কাল থেকে চলে আসছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে যে সব কল্যাণমূলক ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়েছে, তার কোনটাই এক দিনে হয়নি। দিনের পর দিন নানা দ্বন্দ্ব-সংঘাত, ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে ধীরে ধীরে এগুলোর পত্তন ঘটেছে। কায়েমি স্বার্থবাদীরা সব সময় চেয়েছে, জনতার টুটি চেপে ধরে, বিবিধ কৌশলে বিভ্রান্ত করে তাদেরকে তাদের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করতে। তবে, ইতিহাসের বিভিন্ন বাঁকে দেখা গেছে, যখন মানুষের চক্ষু উন্মীলিত হয়, মানুষ জেগে উঠে, সকল ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত খড়কুটোর মতো ভেসে যায়। এভাবেই পৃথিবী আজকের পর্যায়ে এসেছে, এভাবেই এগিয়ে যাবে। তবে, এ যুদ্ধ কখনই শেষ হবার নয়। যত দিন এ পৃথিবী থাকবে, চন্দ্র-সূর্যের উদয়াস্ত থাকবে, এ যুদ্ধ চলবে, চলতেই থাকবে।

ড. মুহম্মদ দিদারে আলম মুহসিন: অধ্যাপক, ফার্মেসি বিভাগ, জাবি

(দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদকীয় নীতিমালার সঙ্গে লেখকের মতামতের মিল নাও থাকতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির আইনগত, মতামত বা বিশ্লেষণের দায়ভার সম্পূর্ণরূপে লেখকের, দ্য ডেইলি স্টার কর্তৃপক্ষের নয়। লেখকের নিজস্ব মতামতের কোনো প্রকার দায়ভার দ্য ডেইলি স্টার নিবে না।) 

Comments

The Daily Star  | English
The Indian media and Bangladesh-India relations

The Indian media and Bangladesh-India relations

The bilateral relationship must be based on a "win-win" policy, rooted in mutual respect, non-hegemony, and the pursuit of shared prosperity and deeper understanding.

14h ago