‘কয়লা আমদানি করার প্রক্রিয়া চলছে। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে কয়লা এলে আবার বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে।’
পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসির তথ্যে দেখা গেছে, বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে আদানি প্ল্যান্ট অর্ধেক বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।
গত ১৬ অক্টোবর এই স্মিথ কোজেনারেশন পিডিবিকে চিঠি দিয়ে অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরের নাম উল্লেখ করে ২৩ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে ব্যাখ্যা দিতে নোটিশ পাঠায়
গত সরকার দাবি করেছে, মানুষের মাথাপিছু আয় অনেক বেড়ে গেছে, জিডিপিতে ঊর্ধ্বমুখী, অর্থনীতি বড় হয়েছে। কিন্তু মানুষ দেখলো, সরকারের এসব বড় বড় কথার সঙ্গে তাদের নিজেদের জীবনযাত্রার মিল নেই, উল্টো বিরক্ত...
প্রধান উপদেষ্টা বাজার মনিটরিং টাস্কফোর্সকে কৃত্রিমভাবে মূল্যবৃদ্ধির জন্য সিন্ডিকেটগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ারও নির্দেশ দেন।
পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসির তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার মাঝরাতে দেশে সর্বোচ্চ ২,৩১২ মেগাওয়াট লোডশেডিং হয়েছে
‘ইন্দো-বাংলা ফ্রেন্ডশিপ পাইপলাইন’ (আইবিএফপি) বছরে ১০ লাখ টন হাইস্পিড ডিজেল পরিবহনে সক্ষম। বর্তমানে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের সাত জেলায় ডিজেল সরবরাহ করা হচ্ছে।
ওই তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়, ক্ষতিপূরণ চেয়ে মোট ৩৫ হাজার ৪৩৭টি অভিযোগ পেয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
২৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ৯৫০ একর আয়তনের এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১৯ সালের আগস্টে।
সবুজবাগে যে বাসা থেকে নাহিদকে তুলে নেওয়া হয়েছিল ওই ভবনের কাছাকাছি বিভিন্ন সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করেছে ডেইলি স্টার।
গত শুক্রবার বনশ্রী এলাকায় বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে বিজিবি ও পুলিশ গুলি চালালে জসিম নিহত হন।
‘এই আন্দোলনের কারণে ছাত্রদের যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, অনেকে প্রাণ হারিয়েছেন, অনেকে আহত হয়েছেন। আমরা এর বিচার চাই। যারা দায়িত্বে ছিল তাদের পদত্যাগ চাই। যে মন্ত্রীদের নির্দেশে, পুলিশ প্রধানদের নির্দেশে...
‘দেশের চাহিদা মেটাতে বিদ্যুৎকেন্দ্রে যতটা জ্বালানি দরকার, সেই পরিমাণে সরকার কখনোই আমদানি করতে পারেনি।’
সংকোচনমূলক মুদ্রা ও রাজস্ব নীতি অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
‘এমনকি সরকার গ্যাস উন্নয়ন তহবিলের বরাদ্দও গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য ব্যয় করতে ব্যর্থ হয়েছে।’
‘দুই বিভাগে বরাদ্দের বিশাল ব্যবধান এটাই প্রমাণ করে যে সরকার জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা সুরক্ষিত না করেই বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বাড়িয়েছে।’
বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো বিদ্যুৎ উৎপাদন করুক বা না করুক একটা নির্দিষ্ট ফি তাদের উৎপাদনক্ষমতার ওপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা আছে, যা ক্যাপাসিটি চার্জ নামে পরিচিত।
আগামী অর্থবছরে বাজেটে ঘাটতি অর্থায়নের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ঋণ নেওয়া হবে ব্যাংক থেকে