‘আমরা কৃষকদের একসঙ্গে সব পাট বিক্রি করতে নিরুৎসাহিত করি। কিন্তু টাকার প্রয়োজনে তারা উৎপাদিত সব পাট একসঙ্গে বিক্রি করেন।’
ক্ষতিগ্রস্তদের অভিযোগ নিষ্ক্রিয় প্রশাসন, পাউবোর ভাষ্য তহবিল সংকটে আটকে গেছে উদ্যোগ
অতিবৃষ্টিতে শাক-সবজি উৎপাদন কমে যাওয়ায় বাজারে সরবরাহ কমেছে। এ কারণে দাম বেড়েছে।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক এনামুল হক জানান, ওই খাদ্যগুদামের দারোয়ান চাল সরিয়ে নেওয়ার কথা তাদেরকে জানিয়ে দেন।
রেলওয়ের জায়গার ওপর অবৈধভাবে এ স্থাপনাটি গড়ে তুলতে রাকিবুজ্জামান জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দপ্তর থেকে ভিন্ন নামে ২০টি প্রকল্পের মাধ্যমে দেড় কোটি টাকাও তুলেছেন।
'মঙ্গলবারের মধ্যে পানি নেমে না গেলে আগাম শীতকালীন শাক-সবজির ক্ষতি হবে'
কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাটে ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, ধরলা, দুধকুমার ও গঙ্গাধর নদীর ভাঙনে প্রতি বছর বাস্তুহারা হচ্ছে ৩ হাজারের বেশি পরিবার। নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে সেসব পরিবারের বসতভিটা, আবাদি জমি, ফলের বাগান।
পশুর হাটে খাজনা আদায় করতে জেলা প্রশাসকের সংশোধনী নির্দেশ মানছেন না লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার পাটগ্রাম পৌরসভার মেয়র। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বললেও তা নেওয়া হচ্ছে না।...
নদীপাড়ে সমবেত হয়েছিলেন ভাঙনকবলিত পরিবারের শত শত মানুষ। সবার মুখে একটি স্লোগান, ‘হামরাগুলা ইলিপি-টিলিপ চাই না, ভাঙনরোধে বাঁধ চাই। হামাক বাঁধ দিলে হামরাগুলা বাঁচি থাকির পামো।’
সোনাভান বেওয়ার বয়স ৯০ বছর ছাড়িয়েছে। চরের মাটিতে জন্মেছেন, চরেই বেড়ে উঠেছেন। বিয়েও হয়েছে চরে। স্বামী মোজা মিয়াকে হারিয়েছেন ২৫ বছর আগে। তাদের সংসারে ৪ ছেলে ও ৩ মেয়ে। ছেলেদের আলাদা আলাদা সংসার।
পাটচাষি খয়বর আলী (৫২) হতাশ ও নির্বাক। উৎপাদিত পাট হাটে বিক্রি করতে এসে তার মাথায় হাত। আশা করেছিলেন গত বছরের তুলনায় এ বছর বেশি দামে পাট বিক্রি করতে পারবেন। কিন্তু, বিধি বাম।
২০১৭ সালে বন্যায় ধসে গিয়েছিল সেতুর সংযোগ সড়ক। এটি এখনো মেরামত করা হয়নি। ধসে যাওয়া সংযোগ সড়কে কাঠ-বাঁশ দিয়ে সেতু বানিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে বাধ্য হচ্ছেন স্থানীয়রা।
এক সপ্তাহ আগেও কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ব্রহ্মপুত্রের বুকে চর পার্বতীর চাষি মফিদুল ইসলামের (৫৮) ৫টি গরু ছিল। খড়ের দাম বাড়ায় তিনি ২টি গরু বিক্রি করেছেন। বাকি ৩ গরু লালনপালনে তাকে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
হতাশায় দিন কাটছে তিস্তাপাড়ের কৃষক আব্দুল হাকিমের (৬৮)। নদীভাঙনে গত কয়েক বছরে তার ১৬ বিঘা আবাদি জমি চলে গেছে তিস্তার উদরে। তাকে ১৪ বার বসতভিটা পরিবর্তন করতে হয়েছে। সবশেষ ৮ শতাংশ জমির বসতভিটায় প্রায়...
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর বুড়িমারীর সঙ্গে যোগাযোগের একমাত্র সড়ক ১০০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহাসড়ক। খানাখন্দের কারণে মহাসড়কটির প্রায় ২০টি স্থান ঝুঁকিপূর্ণ। প্রতিদিন সহস্রাধিক...
আহেদা বেগম (৬০) তিস্তার তীরে বসে অঝরে কাঁদছিলেন। তার শেষ সম্বল ১০ শতাংশ জমির বসতভিটা গত বৃহস্পতিবার সকালে নদী গর্ভে চলে যায়। এর আগে নদীতে বিলীন হয় তাদের ৪ বিঘা আবাদি জমি।