অনলাইন সার্চে গুগলের একচেটিয়া ব্যবসা বন্ধ করতে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে মার্কিন বিচার বিভাগ।
লিন্ডার সঙ্গে ট্রাম্পের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। ১৯৮০ সালে স্বামী ভিন্স মিকম্যানের সঙ্গে পেশাদার কুস্তি ও বিনোদন প্রতিষ্ঠান ডব্লিউডব্লিউই প্রতিষ্ঠা করেন লিন্ডা। সেখানে অতিথি হিসেবে ট্রাম্পকে দেখা গেছে...
সিনেটে নিয়োগ অনুমোদন পেলে তিনি উড়োজাহাজ, গাড়ি, রেল, ট্রানজিট ও অন্যান্য পরিবহন সংক্রান্ত নীতিমালার দায়িত্বে থাকবেন।
ফেসবুকের এক সাম্প্রতিক আপডেটে জানা গেছে, ভিউস বা কতজন একটি পোস্ট দেখেছেন, সেটাই হতে যাচ্ছে কন্টেন্টের গুণমান বিচারের প্রাথমিক মানদণ্ড।
ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টা করছে ইরান—মার্কিন নির্বাচনের আগে দেশটির গোয়েন্দা বাহিনীর বরাত স্বয়ং ট্রাম্প এমন অভিযোগ করেছিলেন। গত সপ্তাহে একজন ইরানি নাগরিকের বিরুদ্ধে ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টার...
মার্কিন সংবাদ মাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস লিখেছে, গত সোমবার ওয়াশিংটনে ধনকুবের ইলন মাস্কের সঙ্গে দেখা হয়েছে জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূত আমির সাইদ ইরাবনির
গত দুই দশক ধরে তিনি বেশ কিছু ভ্যাকসিনের বিরোধিতা করে এসেছেন। এর মধ্যে কোভিড ১৯ এর ভ্যাকসিনও অন্তর্ভুক্ত। এই ভ্যাকসিনকে তিনি ‘ভয়ংকর’ বলে উল্লেখ করেছেন।
নতুন সরকারি পদ গ্রহণের পর ব্যবসায়ী ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসাবে মাস্কের ভবিষ্যৎ কি, সেটা নিয়ে ওয়াল স্ট্রিট ও সিলিকন ভ্যালিতে জল্পনাকল্পনা শুরু হয়ে গেছে।
উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের ইলেকটোরাল ভোট পেয়ে তিনি ম্যাজিক নম্বর ২৭০ পার করে ফেলেছেন।
অর্থনীতিবিদরা জানিয়েছেন যে ট্রাম্পের ট্যারিফ প্রস্তাবনা নিশ্চিতভাবে বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যযুদ্ধ ডেকে আনবে। যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানিকারকদের পণ্যবিক্রি কমিয়ে দেবে।
হোয়াইট হাউসে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ফিরে আসাকে ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তন বলে উল্লেখ করেন অনেকে।
ফ্লোরিডার ওয়েস্ট পাম বিচে বক্তব্য রাখার সময় এ মন্তব্য করেন তিনি।
তুমুল করতালির মধ্য থেমে থেমে বক্তব্য দিচ্ছেন ট্রাম্প।
আজ বুধবার ফক্স নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৭৭ ইলেক্টোরাল ভোট জিতে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিজের অবস্থান সুসংহত করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন নির্বাচনী আইনমতে, ২৭০ ভোট পেলেই জয়ী হবেন ট্রাম্প।
এর আগের পূর্বাভাসে সংবাদমাধ্যমটি দাবি করেছিল এই নির্বাচনে ট্রাম্পের জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা ৯২ শতাংশ
একটি বিষয় নিশ্চিত। তা হলো চীনের ওপর চাপতে যাচ্ছে আরও শুল্ক।
প্রায় ৩০ বছর পর কোনো রিপাবলিকান প্রার্থী জর্জিয়ার জয়ী হলেন।
দুটি দোদুল্যমান রাজ্য নর্থ ক্যারোলাইনা ও জর্জিয়াতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ের খবরেই মূলত কমলা সমর্থকদের মন ভেঙে পড়ে।