রুশ পার্লামেন্টের উভয় কক্ষই এই বাজেটের অনুমোদন দিয়েছে।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এর আগে বলেছেন, মার্কিন ও ব্রিটিশ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে যদি রাশিয়ার ভিতরে আক্রমণ চালানো হয়, তার অর্থ হবে, ন্যাটো সরাসরি এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ল।
রাশিয়ার ব্রিয়ানস্ক প্রদেশের এক সামরিক ঘাঁটিতে ছয়টি মিসাইল ছোঁড়ে ইউক্রেন। তবে এর মধ্যে পাঁচটি ক্ষেপণাস্ত্র আকাশে থাকা অবস্থায় ধ্বংসের দাবি করেছে মস্কো।
কিয়েভকে ১৯০ মাইল দূরে আক্রমণ করতে সক্ষম যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত এটিএসিএমএস রকেট ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন।
‘আগামী বছর যুদ্ধ শেষ করতে এবং কূটনৈতিক উপায়ে শেষ করতে ইউক্রেনকে যা যা করা দরকার, করতে হবে।’
দুই নেতা ‘শিগগির ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান’ ঘটানোর বিষয়ে আলোচনা করবেন বলে একে অপরকে কথা দিয়েছেন।
টাইমস অব ইন্ডিয়া ও নিউজ ১৮ জানিয়েছে, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মিলিয়ে ১৩ অক্টোবর থেকে গতকাল পর্যন্ত ৭০টিরও বেশি হুমকি এসেছে।
পশ্চিমা গণমাধ্যমের মত, নানা বিধিনিষেধের বেড়াজালে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়ছে রাশিয়া। এ কারণেই উত্তর কোরিয়া ও ইরানের মতো দেশগুলোর সঙ্গে সহায়তা চুক্তি করছে মস্কো।
যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্রদেশের আরোপিত বিধিনিষেধের কারণে বৈধভাবে উত্তর কোরিয়ার অন্য কোনো দেশের কাছে এ ধরনের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন নেই। এমন কী, এ ধরনের অস্ত্র নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় সূক্ষ্ম ইলেকট্রনিক...
ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল ক্যাটজ সিনেটকে ১৩ বিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তার অনুমোদন দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশটির শত্রুদের ‘কড়া বার্তা’ দেওয়া হয়েছে।
কিয়েভের নিরাপত্তা বাহিনীর এক সূত্র এএফপিকে জানান, রোস্তভ অঞ্চলের মোরোযোভস্ক বিমানঘাঁটিতে হামলা চালিয়ে ছয়টি রুশ যুদ্ধবিমান ধ্বংস ও আরও আটটি বিমানকে বড় আকারে ক্ষতিগ্রস্থ করা হয়েছে।
ড্রোনগুলোর বেশিরভাগই রাশিয়ার দক্ষিণের রোস্তভ অঞ্চলে হামলার উদ্দেশ্যে মোতায়েন করা হয়েছিল।
এই ড্রোনগুলো দিয়ে ও়ডেসা, খারকিভ, নিপ্রোপেত্রোভস্ক, ঝাপোরিঝঝিয়া অঞ্চলে হামলা করে রাশিয়া।
ইউক্রেনের হাতে থাকা প্রথাগত অস্ত্র, গোলাবারুদ ও কামানের গোলার মজুত ফুরিয়ে আসছে। যার ফলে, ড্রোন ওপর নির্ভর করা ছাড়া আপাতত কিয়েভের হাতে তেমন কোনো বিকল্প নেই । ...
ইউক্রেনের ঝাপোরিঝঝিয়ার রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে থাকা অংশে অবস্থিত একটি ভোটকেন্দ্রেও হামলা চালায় আত্মঘাতী ড্রোন
দ্য কাঠমান্ডু পোস্ট’র প্রতিবেদনে জানা যায়, শুধু রুশ সেনাবাহিনীতেই নয় নেপালি নাগরিকরা ইউক্রেনের সেনাবাহিনীতেও কাজ করছেন।
চলতি সপ্তাহে রুশ নির্বাচনকে সামনে রেখে দুই বছরের সংঘাতে সবচেয়ে বড় মাত্রার ড্রোন ও রকেট হামলা চালিয়েছে কিয়েভ।
রাশিয়া পারমাণবিক যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কী না, এ প্রশ্নের জবাবে রোসিয়া ওয়ান টিভি ও রিয়া সংবাদসংস্থাকে পুতিন (৭১) বলেন, ‘সামরিক ও কারিগরি দিক দিয়ে, অবশ্যই আমরা প্রস্তুত।’