প্রতি বছর এসব শাখায় অডিট করা হলেও এসব ‘ভূঁইফোড়’ ঋণ গ্রহীতার বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বিক্ষুব্ধ স্থানীয়দের মারধরে তাদের দুই ভাই গুরুতর আহত হন এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘটনাস্থলেই মারা যান।
রোববার চেম্বার কার্যালয়ে গিয়ে তারা পদত্যাগপত্র জমা দেন।
মামলায় সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতাদের আসামি করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ানের দাবি, 'দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে এগুলো প্রচার করা হচ্ছে। সেখানে কার গাড়ি ছিল সেটা জানার সুযোগ ছিল না।’
বিচারক মামলা তদন্তের নির্দেশ দেওয়ার পর হট্টগোল শুরু হয়।
চেম্বার চট্টগ্রামের সাধারণ ব্যবসায়ীদের জন্য কোনো কাজ করছে না বলে অভিযোগ তার।
স্থানীয় ছাত্র-জনতার সহায়তায় গাড়িসহ চালককে আটক করেছে পুলিশ।
বন বিভাগের একটি দল একটি গরু-গয়ালের খামারের ছয়টি শেড, একটি রেস্তোরাঁসহ বেশ কয়েকটি স্থাপনা উচ্ছেদ করে এই জমি উদ্ধার করে।
‘বিলের বিপরীতে ইস্যুকৃত চেক ডেলিভারির সময় ঠিকাদারদের কাছ থেকে প্রকাশ্যে ঘুষ নেন মাসুদুল ইসলাম। টাকার অংক বড় হলে পাঁচ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত দিতে হয় তাকে।’