নির্বাচন

আমরা চাপে বিশ্বাসী না: ইসি রাশেদা

‘আমার বিশ্বাস, আমরা জাতিকে একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারব।’
নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানার ফাইল ছবি | এমরান হোসেন/স্টার

নির্বাচন কোনো চাপে বিশ্বাসী না বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) বেগম রাশেদা সুলতানা।

আজ বৃহস্পতিবার সকালে দিনাজপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষে দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড় ও নীলফামারী জেলার রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে প্রস্তুতিমূলক সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

রাশেদা সুলতানা বলেন, আমাদের ওপর কোনো অভ্যন্তরীণ বা বহির্বিশ্বের কোনো চাপ নেই বা নির্বাচন কমিশন কোনো চাপে বিশ্বাসী না। সংবিধান মেনেই দেশে একটি সুন্দর, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে।

তিনি বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারি যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, তার জন্যই নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে আজকের এই পরিস্থিতিমূলক সভা। আমরা প্রশাসনের সর্বস্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা সুষ্ঠু, অংশগ্রহণযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সর্বাত্মকভাবে প্রস্তুত। আসন্ন নির্বাচনে যাতে সবাই সমন্বিত হয়ে কাজ করতে পারে, এই বার্তাটি দেওয়াই আজকে আমার মূল লক্ষ্য।'

'সবাই আমাকে জানিয়েছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তারা সবাই প্রস্তুত। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তারা কাজ করে যাচ্ছেন। আমার বিশ্বাস, আমরা জাতিকে একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারব', বলেন তিনি।

এই ইসি আরও বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য মিডিয়ার ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্য সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য মিডিয়ার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার সার্বিক মো. আবু জাফরের সভাপতিত্বে ও বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের আয়োজনে সভায় দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড় ও নীলফামারী জেলার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, র‌্যাব ও বিজিবির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ছাড়াও উপজেলা নির্বাহী অফিসার, উপজেলা নির্বাচন অফিসার, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Comments

The Daily Star  | English

Personal data up for sale online!

A section of government officials are selling citizens’ NID card and phone call details through hundreds of Facebook, Telegram, and WhatsApp groups, the National Telecommunication Monitoring Center has found.

1h ago