সারাদেশে প্রায় ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে: সিইসি

সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, সারাদেশে প্রায় ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। এখন পর্যন্ত এটাই নির্ভরযোগ্য তথ্য। পরে সব তথ্য যোগ হলে এই তথ্য বাড়তে বা কমতে পারে। 
সারাদেশে ভোট পড়েছে ৪০ শতাংশ
ছবি: পলাশ খান/স্টার

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী সারাদেশে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পরে এই সংখ্যা বাড়তে পারে বা কমতে পারে বলেও জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি)।

আজ রোববার সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব বলেন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল।

তিনি বলেন, সারাদেশে প্রায় ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। এখন পর্যন্ত এটাই নির্ভরযোগ্য তথ্য। পরে সব তথ্য যোগ হলে এই পরিসংখ্যান বাড়তে বা কমতে পারে।

তিনি আরও বলেন, 'নির্বাচনে কোনো ধরনের সহিংসতা বা গুরুতর কোনো ঘটনা ঘটেনি। যখনই আমরা কোনো তথ্য পেয়েছি তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শেষ মুহূর্তে একজন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে।'

তিনি জানান, স্বস্তির কথা হলো নির্বাচন সন্তোষজনক হয়েছে এবং বড় ধরনের কোনো সহিংসতার ঘটনা ঘটেনি। এটি নিয়ে ভয় ছিল, কারণ একটি অংশ নির্বাচন বয়কট করেছে এবং পরোক্ষভাবে প্রতিহত করার চেষ্টা করেছে।

তিনি আরও বলেন, 'ভোট দিতে দেশের মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত হয়েছিলেন।'

'সব মহলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে,' যোগ করেন তিনি।

এর আগে, আজ সকাল আটটায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হয় এবং চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

এবার বিএনপিসহ বেশকিছু রাজনৈতিক দল নির্বাচন বর্জন করেছে। তারপরও ২৮টি রাজনৈতিক দলের ১ হাজার ৫৩৪ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এ ছাড়া, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটের মাঠে ছিলেন ৪৩৬ জন। রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্রসহ মোট নারী প্রার্থী ৯০ জন।

নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ২৬৬ জন, জাতীয় পার্টির ২৬৫, তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী ১৩৫ জন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) ৬৬ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১২২ জন, জাতীয় পার্টির (জেপি) ১৩ জন, বিকল্পধারা বাংলাদেশের ১০ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

5h ago