দগ্ধ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী মেহেদি মারা গেছেন
গেন্ডারিয়ার ধূপখোলা বাজার এলাকায় গ্যাসলাইনের 'লিকেজ' থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মেহেদি হাসান মারা গেছেন।
আজ শনিবার ভোর সাড়ে ৬টায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক এস এম আইয়ুব হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, 'মেহেদীর শরীরের ৩০ ভাগ দগ্ধ ছিল। তিনি সকাল সাড়ে ৬টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।'
মেহেদির বন্ধু মো. হাসান আলী জানান, মেহেদির বাড়ি নাটোর জেলার বাগাতিপাড়া উপজেলার রহিমানপুর গ্রামে। তার বাবার নাম আব্দুল লতিফ। বর্তমানে গ্যান্ডারিয়া ডিস্ট্রিলারি রোডের একটি মেসে থাকতেন এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানি বিভাগের ১৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী।
এর আগে, গত ১ মে সকাল সোয়া ৯টার দিকে ধূপখোলা বাজারে রাস্তার পাশে গ্যাস পাইপলাইন বিস্ফোরণে ৮ জন দগ্ধ হয়েছেন। পরে তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিট ও শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। তারা হলেন- মুদি দোকানদার আব্দুর রহিম (৫০), তার মেয়ে মিম আক্তার (২১) ও নাতি আলিফ (২), ডিমের দোকানদার মো. রাশেদ (৩০), জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান(২৩), শাড়ি দোকানদার আলী হোসেন (৩০), পথচারী সাহেরা বেগম (৬৫) এবং মো. সোহেল (৪৮)।
Comments