এ অঞ্চলে ইন্টারনেট ও মোবাইল ফোন সেবা স্থগিত রাখায় সার্বিকভাবে বাসিন্দারা নিদারুণ দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
আজ ভোরে এএফপির কর্মীরা লক্ষ্য করেন, ইসলামাবাদের রেড জোন থেকে বিক্ষোভকারীদের সরানো হয়েছে।
মধ্যরাতে বিক্ষোভকারীদের উপর চড়াও হয় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এ সময় শতাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ইমরানের বিরুদ্ধে দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অভিযোগে ১৫০টির মতো ফৌজদারি মামলা করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও পাকিস্তানে তিনি অত্যন্ত জনপ্রিয়।
হামলার ঘটনার পর থেকে এ দুর্গম পার্বত্য জেলায় কারফিউ জারি করা হয়েছে এবং মোবাইল সেবা বন্ধ রাখা হয়েছে।
কমিশন ৪০০ বই চিহ্নিত করেছে, যেগুলো ‘ইসলাম ও আফগান মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। ইতোমধ্যে এসব বইয়ের বেশিরভাগ কপি জব্দ করা হয়েছে
এনপিপি জোটের প্রধান প্রতিপক্ষ সমাগি জনা বালাবেগায়া (এসজেবি) মাত্র ৩৫ আসনে জয় পেয়েছে। শ্রীলঙ্কার স্থানীয় গণমাধ্যম বলছে, ২২৫ আসনের পার্লামেন্টে এনপিপির আসনসংখ্যা ১৫০ ছাড়িয়ে যেতে পারে।
পিটিআই নেতা সৈয়দ জুলফি বুখারি সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমি রিপাবলিকান পার্টির নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মেয়ে ইভাঙ্কা এবং জামাতা জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে ইমরান খানের ওপর দমনপীডন নিয়ে...
সাধারণত ফার্স্ট লেডি নির্বাচিত হন প্রেসিডেন্টের স্ত্রী। তবে প্রেসিডেন্ট জারদারি বিপত্নীক হওয়ায় তার মেয়েকে এই পদের জন্য বেছে নিয়েছেন।
ইমরান খান বিচারককে বলেন, ‘আমি গত সাত মাসে একবারও ডাক্তার দেখাতে পারিনি।’
জাতীয় পরিষদে ২০১ ভোট পেয়ে দেশের ২৪তম প্রধানমন্ত্রী হলেন শেহবাজ শরীফ। জাতীয় পরিষদের স্পিকার সর্দার আয়াজ সাদিক এই ঘোষণা দেন।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত নির্বাচনের পর পাঞ্জাবের প্রাদেশিক পরিষদে পিএমএল-এন দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে। যার ফলে নওয়াজ শরীফের মেয়ে মরিয়মের এই পদে নির্বাচিত না হওয়ার তেমন কোন সম্ভাবনা নেই।
পিটিআই বলেছে, জাতি ‘জনগণের রায় চুরি করা সরকার’ মেনে নেবে না।
ক্ষমতা ভাগাভাগির মাধ্যমে নওয়াজ শরীফের মুসলিম লিগ ও বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পিপিপি দেশটিতে সরকার গঠন করতে যাচ্ছে।
নওয়াজ শরীফের পিএমএল-এন ও বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি জোট সরকার ইচ্ছে প্রকাশ করলেও পাঁচ দফা বৈঠকের পরেও তারা একমত হতে পারেনি। অপরদিকে, ইমরান খানের পিটিআইও সরকার গঠনে তৎপর রয়েছে।
বৃহস্পতিবারের নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১০১টি আসনে জয়লাভ করে। স্বতন্ত্রদের বেশিরভাগই পিটিআই সমর্থিত।
তিনি ‘পাকিস্তানের সামরিক শাসক ও তাদের ওয়াশিংটনভিত্তিক প্রভুদের’ উদ্দেশে এই বার্তা দেন।
বিশ্লেষকদের ভাষ্য, নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলেও পাকিস্তানের রাজনীতিতে পিটিআইয়ের শক্ত অবস্থান ইতোমধ্যে তৈরি হয়ে গেছে, যা পাকিস্তানের রাজনীতিকে একটি নতুন মেরুকরণের সামনে দাঁড় করিয়েছে।