লোকসভা নির্বাচন

মোদির এনডিএ ২৮৬, রাহুলের ইন্ডিয়া ২৩৭ আসনে এগিয়ে

বিজেপি এককভাবে ২৩৭, কংগ্রেস ৯৭ আসনে এগিয়ে।
নরেন্দ্র মোদি বনাম রাহুল গান্ধী
লোকসভা নির্বাচনে মুখোমুখি মোদি-রাহুল। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের লোকসভার সাত ধাপের নির্বাচন শেষে আজ মঙ্গলবার ভোট গণনা চলছে। প্রাথমিক গণনায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) জোট এগিয়ে আছে।

আজ বার্তা সংস্থা টাইমস অব ইন্ডিয়া এই তথ্য জানিয়েছে।

এনডিএ জোট ২৮৬ আসনে এগিয়ে আছে। বিজেপি এককভাবে এগিয়ে ২৩৭ আসনে। মূল প্রতিপক্ষ রাহুল গান্ধীর কংগ্রেস পার্টির নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোট ২৩২ আসনে এগিয়ে। কংগ্রেস এককভাবে ৯৭ আসনে এগিয়ে আছে।

কংগ্রেসের মুখপাত্র পাওয়ান খেরা গণমাধ্যমকে বলেছেন, 'এটা একেবারে শুরুর দিকের ফল। দিনের পরের অংশে আমরা আরও ভালো ফল দেখতে পাব।'

গত ১ জুন বুথফেরত জরিপে মোদির বড় ব্যবধানে জয়ের পূর্বাভাষ পাওয়া গিয়েছিল। তবে ভারতে এ ধরনের জরিপের ফল প্রায়ই ভুল প্রমাণিত হয়।

ভারতের নির্বাচন কমিশনের দাবি, প্রায় ১০০ কোটি নিবন্ধিত ভোটারের মধ্যে রেকর্ড সংখ্যক ৬৪ লোটি ২০ লাখ মানুষ ভোট দিয়েছেন।

ভারতে ইভিএম মেশিনে ভোট গণনা হয়। ছবি: ডয়চে ভেলে
ভারতে ইভিএম মেশিনে ভোট গণনা হয়। ছবি: ডয়চে ভেলে

মোদির সম্ভাব্য বিজয় নিয়ে ব্যবসায়ীরা উল্লাস করছেন বলে গণমাধ্যমে জানানো হয়। তাদের মতে, মোদি আবারও ক্ষমতায় এলে ব্যবসায়ীদের জন্য ইতিবাচক সংস্কার ও দৃঢ় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দেখা যাবে। অপরদিকে, প্রতিপক্ষ ও সমালোচকদের আশঙ্কা, দুই-তৃতীয়াংশ আসনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলে বিজেপি সংবিধানে পরিবর্তন আনবে।

বুথফেরত জরিপের ফল প্রকাশ করা হয় ১ জুন। সেখানে পূর্বাভাষ দেওয়া হয়, ৫৪৩ আসনের লোকসভায় দুই-তৃতীয়াংশ আসন পেয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে যাচ্ছে মোদির জোট।

কিছু জরিপে বলা হয়, ২০১৯ সালের মতো এবারও বিজেপি একাই ৩০৩ বা তার চেয়েও বেশি আসন পেতে পারে।

আজ স্থানীয় সময়য় সকাল ৮টা থেকে ভোট গণনা শুরু হয়েছে। ছবি: ডয়চে ভেলে
আজ স্থানীয় সময়য় সকাল ৮টা থেকে ভোট গণনা শুরু হয়েছে। ছবি: ডয়চে ভেলে

২০১৪ সালে প্রথমবারের মতো ভারতের প্রধানমন্ত্রী হন মোদি (৭৩)। এবার জয়ী হলে তিনি জওহরলাল নেহেরুর পর দ্বিতীয় ভারতীয় নেতা হিসেবে টানা তৃতীয় মেয়াদে দেশের ক্ষমতায় বসবেন।

Comments

The Daily Star  | English

Post-August 5 politics: BNP, Jamaat drifting apart

The taunts and barbs leave little room for doubt that the 33-year-old ties have soured. Since the fall of Sheikh Hasina’s government on August 5, BNP and Jamaat-e-Islami leaders have differed in private and in public on various issues, including reforms and election timeframe.

6h ago