শহরের সীমানা পেরোতেই সবকিছু আরও শান্ত হয়ে এলো। রাস্তা সরু হয়ে গেল, মাঝে মাঝে চোখে পড়ল জংধরা চায়ের দোকান, নির্জন গ্রাম আর অনেক গরু।
শীতল এক জলাশয়ে দেখা মিলবে শান্ত জলপ্রবাহে বয়ে যাওয়া বহু প্রাচীন এক অগ্নিশিখার।
গাছের ডালে পাকা-আধাপাকা পেয়ারা, নিচে নৌকায় বসে আপনি, আর ওপরে ছায়াময় মেঘ— ভাবুন তো কেমন লাগবে?
প্রতিটি পাহাড় থেকে ঝরে পড়ছে স্নিগ্ধ জলধারা। সেই জলধারার টানে ঝরনাগুলোতে ভিড় জমাচ্ছেন ভ্রমণপিপাসুরা।
১৮ থেকে ২৫ জুন পর্যন্ত পর্যটকদের দেবতাখুমে ভ্রমণ থেকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
`শারমিন আর আমি গত ১৭ বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়িয়েছি। এই সময়ে আমরা পা রেখেছি সব কটি মহাদেশের ১১৮টি দেশের সীমান্তে।’
বিশাল জলরাশি ও হাওর সংলগ্ন অপরূপ প্রাকৃতিক দৃশ্য মুগ্ধ করছে তাদের।
এখানকার জোয়ার-ভাটার খেলা, সবুজ ঘাসের বিস্তীর্ণ প্রান্তর এবং শ্বাসমূলের সমারোহ পর্যটকদের মুগ্ধ করে।
যদিও আমি সমগ্র ইউরোপেই চষে বেড়িয়েছি, এই ভ্রমণটি আমার কাছে বেশ আলাদা অভিজ্ঞতা মনে হয়েছে।
কবির পৈত্রিক বাড়ি ও তার স্মৃতি বিজড়িত স্থান জুড়ে গড়ে উঠেছে মধুপল্লী।
ব্যস্ত রাস্তা পেরিয়ে পার্কে পা রাখতেই মনে হয় অন্য এক শহরে ঢুকলাম বোধহয়।
এটি শুধু একটি স্থাপনা নয়, বরং ইতিহাস, নিপীড়ন, প্রতিরোধ এবং বাংলার ঐতিহ্যের এক অনন্য সাক্ষ্য।
বইটিতে মুন্সীগঞ্জের প্রত্নতাত্ত্বিক ও দর্শনীয় ৬২ স্থানের সচিত্র বর্ণনা, অবস্থান, ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে।
অভিযান পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ভার্টিকাল ড্রিমার্সের পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
চাইলে ঘুরে দেখতে পারেন বিশেষ বিশেষ মসজিদগুলো, যার কোনোটি আপনাকে নিয়ে যাবে মোঘল আমলে, আবার কোনোটির চমৎকার নামাজের স্থান দেখে আপনার মন ভরে যাবে।
প্রকৃতির কোলে গড়ে ওঠা অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমির মাঝে এখানকার পার্কে রয়েছে অত্যাধুনিক সব রাইডস...
বেশিরভাগ জায়গাতেই এখন ঈদের ছুটির কারণে এত বেশি ভিড় যে, এই সময়টায় একটু আরাম করে ঘুরে বেড়ানোর মতো জায়গা খুঁজে পাওয়া একটু কঠিন।
যেহেতু কুয়াশাচ্ছন্ন সকালগুলো বিদায় নিয়েছে আবার গ্রীষ্মের প্রচণ্ড উত্তাপ এখনও শুরু হয়নি, তাই এখনই সময় শীতের পোশাকগুলো ফেলে রেখে প্রকৃতির মৃদু উষ্ণতাকে উপভোগ করার।