কড়ি দিয়ে কানের দুল, গলার মালা, চুড়ি, আংটি, ব্রেসলেট থেকে শুরু করে নানা ধরনের গয়না তৈরি করা হয়, যা যে কারো পছন্দ হবে।
পশমিনা কাপড়ের প্রধান ও অনন্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এর সূক্ষ্ম কোমলতা।
নরম, মিহি বুনন, হালকা রঙ আর ছিমছাম পাড়ের প্যাস্টেল-সুতি শাড়িগুলো প্রতিদিন পরার জন্য দারুণ মানানসই।
দেশীয় ঐতিহ্য-সংস্কৃতি ও নিত্যনতুন ট্রেন্ডি ডিজাইনের মিশেলে দেশের শীর্ষস্থানীয় ফ্যাশন ও লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড লুবনান।
বাঙালির উৎসব মানেই প্রচুর খাওয়াদাওয়া আর ঘোরাঘুরি। যেহেতু এখনো গরম কমেনি তাই এই বিষয়টি মাথায় রেখে আরামদায়ক পোশাক বেছে নিতে হবে।
ছেলেদের ফ্যাশন বিষয়ক ওই চ্যানেলগুলো ঘুরে এলে জানতে পারবেন চুল কিংবা দাড়ির সঠিক স্টাইলও
নিজের ভ্রু নিজেই শেপ করা বেশ চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার, ঝুঁকির ব্যাপারও বটে!
বৃষ্টির দিনে প্রিয় স্নিকার্সের দুর্দশা হতে পারে।
জয়া আহসানকে বেশ কয়েকবার থ্রেডের নিখুঁত ও সুনিপুণ কাজের জামদানি বেছে নিতে দেখা গেছে, যা জামদানির ঐতিহ্য ও সৌন্দর্যের আবেদনকে বহু মানুষের কাছে ছড়িয়ে দিতে বিশেষভাবে ভূমিকা রেখেছে।
রঙের ক্ষেত্রে এসেছে বেশ পরিবর্তন। কনেরা প্রাধান্য দিচ্ছেন সাদা, মিন্ট, হালকা গোলাপি, আইভরি, মিন্ট, ল্যাভেন্ডার ও গোল্ডেন রঙের মতো হালকা রংগুলোকে।
নামিদামি ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলো ছাড়াও কিছু জায়গায় খুব কম খরচে শীতের পোশাক পাওয়া যায়।
চলুন জেনে নিই চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ ও মার্কস মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক ডা. কাজী ইমরান হাসানের কাছ থেকে।
গয়না, পোশাক ও সাজের যে সমন্বয় জয়ার ফ্যাশনে দেখা যায়, তা অনেকটাই ব্যতিক্রমী।
দেহের অন্যান্য অংশের তুলনায় ঠোঁটের চামড়া পাতলা হওয়ায় ঠোঁট শীতে একটু বেশিই কাবু হয়, ফেটে যায়।
রিকশাচিত্র শুধু রিকশার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, ফ্যাশনের জগতেও এর উল্লেখযোগ্য ছাপ রয়েছে।
ফারিণ সাধারণত ভারি গয়না পরেন না। ছিমছাম গয়নাই তার বেশি ভালো লাগে।