যুক্তরাজ্যে বড় ব্যবধানে জয় লেবার পার্টির, পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার

যুক্তরাজ্যের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন স্যার কিয়ার স্টারমার। ছবি: রয়টার্স
যুক্তরাজ্যের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন স্যার কিয়ার স্টারমার। ছবি: রয়টার্স

যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচনে লেবার পার্টি নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। 

বিবিসি জানায়, লেবার পার্টি ৪১০টি আসন জিতবে বলে আশা করা হচ্ছে, কনজারভেটিভরা ১৪৪টি আসন পাবে।

এদিকে, নির্বাচনী ফল নিয়ে ইতোমধ্যেই পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হতে যাওয়া কিয়ার স্টারমারকে ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছেন ঋষি সুনাক।

ঋষি সুনাক বলেন, 'লেবার পার্টি নির্বাচনে জিতেছে। আমি স্যার কিয়ার স্টারমারকে অভিনন্দন জানাতে ফোন করেছি। শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর হবে।'

'ব্রিটিশ জনগণ আজ রাতে একটি গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছে, অনেক কিছু শেখার আছে... এবং আমি এই পরাজয়ের দায় নিচ্ছি। অনেক ভালো, কঠোর পরিশ্রমী কনজারভেটিভ প্রার্থী, যারা আজ রাতে  অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন তাদের বলতে চাই  আমি দুঃখিত।'

সামাজিক মাধ্যমে লেবার পার্টির নেতা স্যার কিয়ার স্টারমার হলবন ও সেন্ট প্যানক্রাস আসনে জয়ের পর বলেছেন, 'পরিবর্তন  শুরু হয়েছে...এখন আমাদের দেওয়ার সময়।'

এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যুক্তরাজ্যে টানা ১৪ বছর পর ক্ষমতা থেকে সরবে কনজারভেটিভ পার্টি। ৯ জুলাই নতুন পার্লামেন্ট সদস্যদের শপথ গ্রহণ ও স্পিকার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ১৭ জুলাই রাজা তৃতীয় চার্লসের উদ্বোধনী বক্তব্যের মাধ্যমে নতুন সরকারের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হবে।

স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাতটা থেকে ব্যালটের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। চলে রাত ১০টা পর্যন্ত। এবারের নির্বাচনে ছোট-বড় মিলিয়ে অন্তত ৯৮টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়। ৩৫টি রাজনৈতিক দল মাত্র একজন করে প্রার্থী দেয়।

রেকর্ড ভেঙে এবার ৪ হাজার ৫১৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। একেকটি আসনে গড়ে ৭ জন করে প্রার্থী। ৩১৭টি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ৪৫৯ জন।

Comments

The Daily Star  | English
Overall situation of foreign direct investment

Net foreign direct investment hits six-year low

The flow of foreign direct investment (FDI) in Bangladesh fell to $104.33 million in the July-September quarter of fiscal year 2024-25, the lowest in at least six years, as foreign investors stayed away from Bangladesh amid deadly political unrest, labour agitation, and a persistent economic crisis.

13h ago