কিছু ব্যাংক এখনো তুলনামূলকভাবে শক্তিশালী মূলধন ধরে রাখতে পারলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী এই খাতে রয়েছে বড় ফারাক।
এ দিকে, চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে ফসল খাতে ঋণ বিতরণ হয়েছে ৪৮ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে তা ছিল ৪৫ শতাংশ।
অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে ব্যাংক রেজুলেশন অর্ডিন্যান্স-২০২৫ অনুমোদন করেছে। দুর্বল ব্যাংকগুলো এই অধ্যাদেশের আওতায় অবসায়ন বা মার্জার হতে পারে।
বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন নোট ছাপিয়ে সরাসরি সরকারকে ঋণ দেওয়া বন্ধ করে দেওয়ায় সরকারের আর্থিক চাহিদা মেটাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে যাওয়া ছাড়া বিকল্প নেই।
‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ চেষ্টা করছে।’
রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল এ তথ্য জানান।
আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, বাংলাদেশের ইসলামি ব্যাংকিং খাত সম্পূর্ণভাবে পুনর্গঠিত করা হবে, কারণ বেশিরভাগ ইসলামি ব্যাংক বর্তমানে সংকটের মধ্যে আছে।
২০ মার্চ ইউসিবি ঘোষণা দেয়, ৫১৭ কোটি ৭৪ লাখ টাকার ঋণ পুনরুদ্ধারে সাইফ পাওয়ারটেকের সম্পদ নিলামে তোলা হবে।
এ বিষয়ে জানতে ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোখলেসুর রহমান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাবিবুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল দ্য ডেইলি স্টার। তবে তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
দ্য ডেইলি স্টারের হাতে আসা নথি পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, মার্কেট মাস্টার অ্যানালাইজার লিমিটেড ২০২২ সালের ১০ আগস্ট ৪৫০ কোটি টাকা এবং পরদিন ৫০০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে।
প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, সংকটে থাকা ব্যাংকগুলো কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালনা করতে বাংলাদেশ ব্যাংক এক বা একাধিক ‘ব্রিজ ব্যাংক’ প্রতিষ্ঠার ক্ষমতা পাবে।
এতে সরকারি এই সংস্থার উন্নয়ন প্রকল্প বিলম্বিত হচ্ছে এবং নিয়মিত কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
আন্তর্জাতিক এই প্রতিষ্ঠানগুলো প্রাথমিকভাবে প্রতিটি পাচার হওয়া ২০০ কোটি বা এর বেশি টাকা উদ্ধারে পর্যালোচনা করে মামলার প্রস্তুতি নিবে। এরপর এসব প্রতিষ্ঠান পাচার হওয়া টাকা পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনার...
ব্যাংকিং খাতে এখন সবচেয়ে বেশি খেলাপি ঋণ জনতা ব্যাংকে।
চলতি অর্থবছরের জন্য ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ধরা হয়েছে এক লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
ব্যাংকিং নিয়ম লঙ্ঘন ধরা পড়ার পর গত ১২ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে ব্যাখ্যা দিতে বলে।
জব্দ করা ব্যাংক হিসাবগুলোর মধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, হাসিনার বোন শেখ রেহানা এবং রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিকের হিসাবও রয়েছে।
চিঠিতে লেনদেনের রেকর্ড, অ্যাকাউন্ট খোলার ফর্ম এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য চাওয়া হয়েছে।