বছরের শেষ দিনের সূর্যাস্তের মধ্য দিয়ে পুরোনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর অপেক্ষায় সারা বিশ্বের মানুষ।
গত বুধবার তোলা এই ছবিতে যে জায়গাটি দেখা যাচ্ছে সেটি বৃষ্টিতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার রংপুর এলাকা।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ঢাকার বিভিন্ন এলাকার পরিস্থিতি ও মানুষের ভোগান্তির দৃশ্য ক্যামেরায় বন্দি করেছেন ডেইলি স্টারের আলোকচিত্রীরা।
প্রযুক্তির কল্যাণে প্রকৃতির বিরূপভাব আগে থেকে আঁচ করা গেলেও এর রুদ্ররূপ মোকাবিলায় মানুষকে ক্রমাগত সংগ্রাম করতে হয়।
আজ শুক্রবার ঢাকার সেগুনবাগিচায় শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হলো নাসির আলী মামুনকে নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘নাসির আলী মামুন ইন প্রেইজ অব শ্যাডোজ’- এর উদ্বোধনী প্রদর্শনী।
ছবির এই শিশুটির মতো ঢাকার অনেক ছিন্নমূল মানুষের জন্ম ফুটপাতে, মৃত্যুও সেখানে।
২০২৩ সালের শুমারি অনুযায়ী সুন্দরবনে চিত্রা হরিণের সংখ্যা ১ লাখ ৩৬ হাজারের বেশি। ২০০৪ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮৩ হাজারের মতো।
রিকশার সিটকে বালিশ বানিয়ে ফুটপাতে শুয়ে থাকা এই শ্রমজীবী মানুষটির গভীর ঘুমের জন্য যে কোনো ওষুধের প্রয়োজন হয়নি, তা হয়তো নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।
সুমনের গানের প্রাণপণে রিকশা চালানো ১২/১৩ বছরের ছেলেটিকে ‘খবর’ পাঠিয়েছিল ‘মুক্তির ঘুড়ি’। নগর কলকাতার প্রেক্ষাপটে রচিত এ গানটিতে কবীর সুমন আকাশে ঝাঁকবাঁধা উড়ন্ত ঘুড়ির সঙ্গে তুলনা করেছিলেন জীবনের বোঝা...
কথায় গানে সমাজের বিদ্যমান অসঙ্গতিগুলোকে বিদ্ধ করে চলা শিল্পী কবীর সুমন একবার গেয়েছিলেন, ‘সুবিধের খাটে আমাদের খুনসুটি/শ্রেণির সুবাদে সমঝোতা লুটোপুটি/চুলোয় যাকগে যা আছে চুলোয় যাবার/আমাদের আছে অঢেল...
কাব্য করে বলতে গেলে গতকাল বুধবার সারাদিনই ছিল ‘ঝরঝর মুখর বাদলদিন’। দিনভর অবিরাম বৃষ্টিতে প্লাবিত হয়ে গিয়েছিল রাজধানীর অনেক পথঘাট। অনেকটা স্থবির হয়ে পড়েছিল বায়ান্ন বাজার তেপ্পান্ন গলির এই শহর।
রাজধানীর পোস্তগোলা শ্মশানঘাট সংলগ্ন বুড়িগঙ্গা নদীর নোংরা পানিতে গাড়ির এয়ার ফিল্টার, টায়ার ও ব্যাটারি ধুচ্ছেন ২ ব্যক্তি। এগুলো ধুয়ে, গলিয়ে কাছাকাছি ভাঙারির দোকানগুলোতে বিক্রি করা হয়।
বুদ্ধদেব বসু কবিতায় ইলিশকে অভিহিত করেছেন ‘জলের উজ্জ্বল শস্য’ হিসেবে। তার কাছে বাংলার বর্ষা মানেই ‘ইলিশ-উৎসব’।
ঢাকায় কিছুদিন পর পর আনকোরা সব সড়ক বিভাজক ও ফুটপাত ভেঙে তা নতুন করে তৈরি করার দৃশ্য কমবেশি সবার পরিচিত। এবার মিরপুর রোডের শ্যামলী অংশে আগে থেকেই থাকা সড়ক বিভাজক ভেঙে তা নতুন করে তৈরির কাজ চলছে।
নদীকে সাগরে পৌঁছার জন্য যেমন পানি দরকার, তেমনি তার শরীরের গঠন আর ভারসাম্যের জন্য দরকার বালুর। পানির সবটুকু নিয়ে নিলে যেমন নদী বাঁচে না, তেমনি নদীর বালু-মাটি কেড়ে নিলে সেও টেকে না।