ভৌগলিকভাবে চীনের গা-ঘেঁষা ভিয়েতনাম এখন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন এক যুদ্ধের সম্মুখ সারিতে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অ্যামাজন পরিকল্পনাটি চূড়ান্ত করার আগেই ট্রাম্প প্রশাসন থেকে প্রতিক্রিয়া আসে।
সব আমদানি পণ্যের ওপর শুল্ক বসিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্ববাণিজ্যে উচ্চমাত্রায় ঝুঁকি তৈরি করেছেন।
অ্যাপল কি শুধুই খরচ কমানোর জন্য বিদেশে পণ্য তৈরি করে নাকি অন্য কোনো কারণও আছে। ভণিতা না করে বললে—আইফোন কি আদৌ যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি করা সম্ভব? অ্যাপলের সিইও টিম কুকের এ ব্যাপারে একটি বিখ্যাত বক্তব্য আছে।
বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি প্রসঙ্গে আইএমএফ’র ভাষ্য, নতুন করে আমদানি শুল্ক আরোপের ফলে যে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে এর প্রভাব দেশটির অর্থনীতিতেও পড়বে।
আগামী জুনে মার্কিন সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড কমিশন এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেছেন, ‘চীন দৃঢ়ভাবে এমন যেকোনো চুক্তির বিরোধিতা করবে যা চীনের স্বার্থের ক্ষতি করে এবং প্রয়োজনে কঠোর পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে উৎপাদিত গাড়ির ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় বিশ্বব্যাপী গাড়ি সরবরাহ ব্যবস্থায় সংকট সৃষ্টি হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা ইলেকট্রনিক্স পণ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপ করা শুল্ক থেকে অব্যাহতি পাবে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের পর চীনের কিছু পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের মোট শুল্ক বেড়ে ১৪৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
চীন ছাড়া অন্যান্য দেশের ওপর আরোপ করা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
এক সময় বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনীতির দেশ থেকে বর্তমানে চতুর্থ অর্থনীতির দেশ জাপান আশাই করতে পারেনি পারস্পরিক শুল্কের হার হবে ২৪ শতাংশ। শুধু তাই নয়, জাপানি গাড়ির আমদানির ওপর শুল্ক ১০ গুণ বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ...
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন তিনি।
‘যুক্তরাষ্ট্র যদি এই সিদ্ধান্তে অটুট থাকা, তাহলে চীন শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে,’ বলেছে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
গতকাল বুধবার ট্রাম্প প্রশাসন শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেওয়ার পর বিশ্ব বাণিজ্যে যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তের প্রভাব নিয়ে বিবিসির অর্থনীতিবিষয়ক সম্পাদক ফয়সাল ইসলাম মন্তব্য করেন, ‘এসব শুল্ক বিশ্ব...
তবে তার এই পদক্ষেপকে বিশ্ব অর্থনীতির জন্য বড় ধাক্কা হিসেবে অভিহিত করেছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান। লাখো মানুষের ওপর এই শুল্কারোপের ভয়াবহ প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
ট্রাম্প শুল্কের সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী হতে চলেছে চীন ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন।