এবার বাংলাদেশ থেকে স্থলবন্দর দিয়ে কাপড় ও পাটজাতসহ কিছু পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ভারত।
গত রাতে তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি অন্তত পাঁচ শতাংশ বেড়ে যাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়।
প্রায় ২৪ কোটি মানুষের দেশ পাকিস্তানে খুব দ্রুত ‘সৌর বিপ্লব’ ঘটে চলেছে। যদিও দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটি দীর্ঘদিন ধরে দারিদ্র ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় ভুগছে।
বাংলাদেশি কিছু পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে ভারতের স্থলবন্দর ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে রয়েছে, বাংলাদেশি তৈরি পোশাক ও কিছু খাদ্যপণ্য।
সাম্প্রতিক সময়ে ওয়াশিংটন-বেইজিংয়ের পাল্টাপাল্টি শুল্ক বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় আকারে বিঘ্ন ও পুঁজিবাজারে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে।
ভৌগলিকভাবে চীনের গা-ঘেঁষা ভিয়েতনাম এখন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন এক যুদ্ধের সম্মুখ সারিতে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অ্যামাজন পরিকল্পনাটি চূড়ান্ত করার আগেই ট্রাম্প প্রশাসন থেকে প্রতিক্রিয়া আসে।
সব আমদানি পণ্যের ওপর শুল্ক বসিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্ববাণিজ্যে উচ্চমাত্রায় ঝুঁকি তৈরি করেছেন।
আগামী জুনে মার্কিন সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড কমিশন এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেছেন, ‘চীন দৃঢ়ভাবে এমন যেকোনো চুক্তির বিরোধিতা করবে যা চীনের স্বার্থের ক্ষতি করে এবং প্রয়োজনে কঠোর পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে উৎপাদিত গাড়ির ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় বিশ্বব্যাপী গাড়ি সরবরাহ ব্যবস্থায় সংকট সৃষ্টি হচ্ছে।
গত বছর দেশটি ২৬ ট্রিলিয়ন ওনের (দক্ষিণ কোরিয়ার মুদ্রা) সহায়তার ঘোষণা দিয়েছিল। এ বছর তা বাড়িয়ে ৩৩ ট্রিলিয়ন ওন বা ২৩ দশমিক ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার করা হয়েছে।
মাও সেতুং তৎকালীন যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলছেন, ‘এই যুদ্ধ যত দীর্ঘই হোক না কেন, আমরা কখনো নতি স্বীকার করব না। আমেরিকানরা যত দিন যুদ্ধ চালিয়ে যেতে চায়, আমরা তত দিন লড়ে যাব। চূড়ান্ত বিজয়...
যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা ইলেকট্রনিক্স পণ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপ করা শুল্ক থেকে অব্যাহতি পাবে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের পর চীনের কিছু পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের মোট শুল্ক বেড়ে ১৪৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
চীন ছাড়া অন্যান্য দেশের ওপর আরোপ করা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
এক সময় বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনীতির দেশ থেকে বর্তমানে চতুর্থ অর্থনীতির দেশ জাপান আশাই করতে পারেনি পারস্পরিক শুল্কের হার হবে ২৪ শতাংশ। শুধু তাই নয়, জাপানি গাড়ির আমদানির ওপর শুল্ক ১০ গুণ বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ...