ট্রাম্প-ট্রেড: চীনের ওপর চাপবে আরও শুল্ক

ডোনাল্ড ট্রাম্প
ডোনাল্ড ট্রাম্প ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ছবি: রয়টার্স ফাইল ফটো

রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয়ী হওয়ার আভাসে কি আতঙ্কিত চীন? বেইজিং-বিরেোধী হিসেবে পরিচিত এই সাবেক প্রেসিডেন্ট যদি আবার হোয়াইট হাউসে ফিরেন তাহলে কী প্রভাব পড়বে বিশ্বের দ্বিতীয় শক্তিশালী দেশের অর্থনীতিতে?

আজ বুধবার চীনের সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের শিরোনামে জানানো হয়, একটি বিষয় নিশ্চিত। তা হলো চীনের ওপর চাপতে যাচ্ছে আরও শুল্ক।

প্রতিবেদনে ভিয়েতনামভিত্তিক বিশ্লেষক কিলে ফ্রিম্যানের বরাত দিয়ে বলা হয়—আসলে ডোনাল্ড ট্রাম্প বা কমলা হ্যারিস যিনিই নির্বাচিত হোন না কেন চীনের কোনো স্বস্তি নেই।

পাশাপাশি এ কথাও জানিয়ে দেওয়া হয়—চীনও প্রস্তুত নতুন পরিস্থিতি মোকাবিলায়।

কিলে ফ্রিম্যান সংবাদমাধ্যমটিকে বলেন, এটি সবারই জানা যে হোয়াইট হাউসে যিনিই আসুন না কেন চীনের ওপর শুল্ক চাপানো চলমানই থাকবে। যদিও দুই প্রার্থীর বাণিজ্যনীতি দুই রকম।

এবারের পরিস্থিতি ২০২০ সালের তুলনায় ভিন্ন উল্লেখ করে এই বিশ্লেষক জানান, অনেক ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা নতুন বিনিয়োগ বন্ধ রেখেছেন।

সংবাদ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, কোনো প্রার্থীই চীনের ওপর শুল্ক কমানোর ইঙ্গিত দেননি। চীনের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির লাগাম টানতে যুক্তরাষ্ট্রের দুই দলই এক সুরে কথা বলে।

বিশ্বের এক নম্বর অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্রের শিল্পস্বার্থ রক্ষায় প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর উচ্চহারে শুল্ক আরোপকে অনেককে 'অন্যায়' বলে মনে করেন।

দুই শীর্ষ অর্থনীতির দেশের মধ্যে বাণিজ্য আগামী দিনে আরও চড়াই-উৎরাইয়ের মধ্য দিয়ে যাবে উল্লেখ করে প্রতিবেদনটিতে বলা হয়—কেননা তাদের বিরোধ এক নতুন অধ্যায়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে।

Comments

The Daily Star  | English

Consensus commission: Talks snag on women’s seats, upper house

The National Consensus Commission proposed establishing an upper house comprising elected representatives from each district and city corporation, and suggested abolishing the current system of reserved seats for women in parliament.

1h ago