বিদেশি মুদ্রা সংকটের কারণে কাঁচামাল আমদানির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার মাধ্যমে শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে সহায়তার জন্য গত বছরের জানুয়ারিতে ১০ হাজার কোটি টাকার ইএফপিএফ চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সম্প্রতি তদন্ত করতে গিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানতে পেরেছে, আগস্টে বোর্ড পুনর্গঠনের পরও ব্যাংক থেকে টাকা তোলা হয়েছে।
কিছু ব্যাংকের ভগ্ন দশা ব্যাংক খাতে মানুষের আস্থা কমিয়েছে
যখন কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রভিশন ঘাটতির মুখে পড়ে, তখন তার দুর্বল ব্যবস্থাপনার বিষয়টি সামনে আসে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিশেষ অ্যাকাউন্টে জমা হয়েছে ৮০০ মিলিয়ন ডলার
গত জুন পর্যন্ত গ্লোবাল ইসলামীর মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা
গত আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠার পর ১১ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে। এর মধ্যে এই পাঁচ ব্যাংক ছিল।
সিঙ্গাপুরের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বিএফআইইউয়ের কাছে এস আলম গ্রুপ ও এর মালিকদের দেশে-বিদেশে থাকা সম্পদের বিস্তারিত তথ্য জানতে চেয়েছে।
দ্য ডেইলি স্টারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন ব্যাংকটির নতুন চেয়ারম্যান শরীফ জহীর
‘এই তিন ব্যাংক আনুষ্ঠানিকভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্যারান্টির জন্য আবেদন করেছে। তাদের আবেদন এখনো অনুমোদিত হয়নি।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এডিবি ও বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে পৃথক দুটি বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত হয়।
অভিযোগ উঠেছে—এর ফলে শেষ পর্যন্ত লাভবান হয়েছে ইসলামী ব্যাংকের তৎকালীন নিয়ন্ত্রক বিতর্কিত এস আলম গ্রুপ।
এই পরিসংখ্যান গত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ব্যাপক কেলেঙ্কারি ও অনিয়মের শিকার হওয়া ব্যাংক সেক্টরের নাজুক অবস্থাকে তুলে ধরেছে।
এই তালিকায় আছেন মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও আন্তর্জাতিক সংস্থার বোর্ড পরিচালক বা সদস্যরা আছেন।
ছয় বছর ধরে স্থগিত এই বিদুৎকেন্দ্রে ঋণ দিতে নীতি শিথিল করে বাংলাদেশ ব্যাংক, ফলে ওরিয়নের এই প্রকল্পে ১০ হাজার ৫৭৯ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদন দেয় অগ্রণী, জনতা ও রুপালী ব্যাংক।
আব্দুল মান্নান অভিযোগ করে বলেন, 'জিম্মি করে তাকে অস্ত্রের মুখে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়েছিল। তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করতে সেদিন গভীর রাত পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের অনেক শীর্ষ কর্মকর্তা তাদের...
গভর্নর বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইতোমধ্যে কয়েকটি ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন করেছে। বিশেষ করে যে ব্যাংকগুলোতে এস আলম গ্রুপের সংখ্যাগরিষ্ঠ শেয়ার ছিল।
১৯৯৩ সালে এই ব্যাংকের পরিচালক হুমায়ুন জহিরকে তার ধানমন্ডির বাড়িতে গুলি করে হত্যা করা হয়। এর পর থেকে ব্যাংকটির ওপর সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর পরিবারের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা হয়।