এখন পর্যন্ত স্যাটেলাইট পরিচালনার জন্য গঠিত রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানি বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিএল) রাষ্ট্রীয় কোষাগারে এক পয়সাও জমা দিতে পারেনি।
বিটিআরসি ‘অযৌক্তিক ধারণা’ থেকে লাইসেন্স বাতিল করায় দেশের প্রথম মোবাইল অপারেটর কোম্পানি সিটিসেলের কার্যক্রম গত ৮ বছর ধরে বন্ধ।
২০০৯ সালে আত্মপ্রকাশের পরে টেলিকম ও ইন্টারনেট অবকাঠামো খাতের সবচেয়ে বড় কোম্পানিতে পরিণত হওয়া সামিট কমিউনিকেশনের জন্য নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা করা হয়নি।
স্মার্টফোনের চাহিদা কমায় হ্যান্ডসেট উৎপাদনকারীরা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে
‘পেশাগত কাজের জন্য যে গতির ইন্টারনেট প্রয়োজন তার ধারেকাছেও নেই। আমাদের উন্নয়ন ও দৈনন্দিন কাজ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।’
মোবাইল অপারেটরদের এই উদ্যোগ বাংলাদেশের আট হাজার কোটি টাকার ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বাজারে তীব্র প্রতিযোগিতা তৈরি করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এর আগে, ২০১৭ সালের এপ্রিলে দেশের বিভিন্ন জেলায় ১২টি হাইটেক পার্ক নির্মাণে এই প্রকল্প নিয়েছিল সরকার।
জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকুর ছেলে এস এম আসিফ প্রকাশ্যে তার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন, এমনকি স্থানীয় নির্বাচনে অন্যদের প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন।
দুবাইভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশন মেটাভার্স ফরেন এক্সচেঞ্জ গ্রুপের (এমটিএফই) ছিল লোভনীয় অফার। শরীয়াহ-সম্মত প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্র্যান্ডিংয়ের মাধ্যমে এতে বিনিয়োগ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি, বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন...
ব্যাংকগুলোর তথ্য অনুসারে, প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার গ্রাহক ইতোমধ্যে এ ধরনের ঋণ নিয়েছেন। এর খেলাপির হার ১ শতাংশেরও কম।
‘সফররত কর্মকর্তারা বাংলাদেশে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। সে কারণেই তারা এখানে এসেছেন।’
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে স্থানীয় হ্যান্ডসেট উৎপাদন কমে প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। একই সমেয় হ্যান্ডসেটের বিক্রি কমেছে ৪২ শতাংশ।
তারা আইসিটি বিভাগের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ কথা বলতে, সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারে ও সংবাদ পড়তে বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
সাইবার অ্যাটাক থেকে রক্ষার উদ্যোগগুলোর বিশদ বিবরণ আগামী ২০ জুলাইয়ের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, এমএফএসের মাধ্যমে মোবাইল ফোন রিচার্জের হার গত এপ্রিলে আগের মাসের তুলনায় ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ১৭ কোটি টাকা হয়েছে। এই খাতে প্রবৃদ্ধির হার বছরে প্রায় ৩০ শতাংশ।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) জানিয়েছে, এ নিয়ে দেশে ইন্টারনেট গ্রাহকের মোট সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১২ কোটি ৭৬ লাখ।
আজ বৃহস্পতিবার ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার তার ভেরিফায়েড ফেসবুক একাউন্টে এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।